৫০০+ নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম দেখে নিন অর্থসহ
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম দেখবো। আমরা আরও দেখবো ছেলে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম ও মেয়ে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম। আপনি যদি আপনার নবাগত সন্তানের জন্য অর্থসহ সুন্দর নাম খুঁজে থাকেন তাহলে আমি বলবো আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
কেননা আমরা আজকের পোস্টে আপনাদের সন্তানের জন্য সুন্দর সুন্দর অর্থপূর্ণ নাম বাছাই করে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম।
নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম
প্রিয় পাঠক আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানবো নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম। নবজাতকের নাম রাখার জন্য আমরা অনেক জায়গা খুঁজাখুঁজি করি কিন্তু নবজাতকের জন্য ভালো একটি নাম বাছাই করতে পারিনা। তাই আমরা আপনার পছন্দ হবে এইরকম কিছু ইসলামিক সুন্দর সুন্দর নাম অর্থসহ নিচে তুলে ধরেছি। আশা করছি নাম গুলো আপনার অনেক পছন্দ হবে।
ছেলে শিশুর জন্য সুন্দর নাম
- আরাফাত (Arafat) – পবিত্র স্থান, মক্কায় অবস্থিত।
- আরিফ (Arif) – জ্ঞানী, বোদ্ধা।
- ইহসান (Ihsan) – কল্যাণ করা, উদারতা।
- জায়ান (Zayan) – সৌন্দর্য, গৌরব।
- রিদওয়ান (Ridwan) – আল্লাহর সন্তুষ্টি।
- আদনান (Adnan) – চিরস্থায়ী।
- আফফান (Affan) – বিশুদ্ধ ও পবিত্র।
- আলিয়ান (Alyan) – উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন।
- বারাকাত (Barakat) – আশীর্বাদ।
- বাসিল (Basil) – সাহসী।
- দানি (Dani) – নিকটবর্তী।
- এহসান (Ehsan) – মহত্ব, উদারতা।
- ফাইসাল (Faisal) – ন্যায়বিচারক।
- ফাহিম (Faheem) – বুদ্ধিমান।
- গালিব (Ghalib) – বিজয়ী।
- হাশির (Hashir) – সংগ্রাহক, যিনি সবাইকে একত্র করেন।
- ইরফান (Irfan) – জ্ঞান, প্রজ্ঞা।
- ইলিয়াস (Ilyas) – নবীর নাম।
- জাওয়াদ (Jawad) – উদার।
- কারিম (Karim) – দয়ালু, উদার।
- লুৎফি (Lutfi) – দয়ালু, স্নেহশীল।
- মিরাজ (Miraj) – স্বর্গে আরোহন।
- নাবিল (Nabeel) – অভিজাত, বুদ্ধিমান।
- নাওয়াফ (Nawaf) – উচ্চতর।
- ওয়ালিদ (Waleed) – নবজাতক।
- রাফি (Rafi) – উন্নত, উচ্চতর।
- রুহান (Ruhan) – আধ্যাত্মিক, উদার।
- সালেহ (Saleh) – নেককার।
- তাহসিন (Tahsin) – সৌন্দর্য, মহিমা।
- তালহা (Talha) – একজন সাহাবীর নাম।
- উমর (Umar) – দীর্ঘজীবী।
- উজায়র (Uzair) – নবীর নাম।
- ইজাজ (Ijaz) – অলৌকিকতা।
- খালিদ (Khalid) – চিরস্থায়ী।
- জুবায়ের (Zubair) – সাহসী, শক্তিশালী।
- মাকিন (Makin) – দৃঢ়।
- নায়িম (Naeem) – সুখ, সমৃদ্ধি।
- ওসামা (Osama) – সিংহ।
- রাকিব (Raqib) – রক্ষক।
- সাবির (Sabir) – ধৈর্যশীল।
- তারিক (Tariq) – ভোরের তারা।
- ইশফাক (Ishfaq) – স্নেহশীল।
- ইফতিখার (Iftikhar) – গর্ব।
- ইয়াসির (Yasir) – সহজতা।
- জাহিদ (Zahid) – পরহেজগার।
- আব্দুল্লাহ (Abdullah) – আল্লাহর নবী।
- বিকরাম (Bikram) – শক্তি ও সাহস।
- চামিল (Chamil) – সম্পূর্ণ।
- দাউদ (Dawud) – নবী দাউদের নাম।
- এমন (Eman) – বিশ্বাস।
- ফারহান (Farhan) – খুশি।
- গোলাম (Golam) – সেবক।
- হুমায়ুন (Humayun) – সমৃদ্ধ।
- ইবরাহিম (Ibrahim) – নবী ইব্রাহিমের নাম।
- জাহিদ (Jahid) – পরিশ্রমী।
- কাসিম (Qasim) – ভাগ করা।
- লিয়াজ (Liayaz) – আলো।
- মুহাম্মাদ (Muhammad) – প্রশংসিত।
- নবীর (Nabeer) – আলো।
- ওয়াজিদ (Wajid) – আবিষ্কারকারী।
- রাশিদ (Rashid) – সঠিক পথপ্রদর্শক।
- সাদিক (Sadiq) – সৎ, বিশ্বস্ত।
- তালিব (Talib) – অনুসন্ধানকারী।
- উসমান (Usman) – পবিত্র।
- ফজল (Fazl) – মহিমা।
- গারিয়াব (Gariyab) – মহান যোদ্ধা।
- হাসিব (Hasib) – হিসাব নেয়ার।
- ইসলাহ (Islah) – সংস্কার।
- জাফর (Jafar) – স্রোত।
- কিয়ামত (Qiyamat) – দিনের পুনরুত্থান।
- আছরাফ (Ashraf) – শ্রেষ্ঠ, মহৎ।
- বাসিম (Basim) – হাসিখুশি।
- চরিয়ান (Charian) – জীবনের অংশ।
- দামিয়ান (Damian) – অধিবাসী।
- এমর (Emar) – চিরজীবী।
- ফারহান (Farhan) – খুশি, আনন্দী।
- গিলান (Gilan) – শক্তিশালী।
- হাসেন (Hasen) – ভালো, সুন্দর।
- ইলহাম (Ilham) – প্রেরণা।
- জব্বার (Jabbar) – ক্ষমতাবান।
- কারবান (Karban) – আত্মত্যাগকারী।
- লিবান (Liban) – স্নেহশীল।
- মাহসীন (Mahsin) – ভাল কাজের প্রতীক।
- নাব্র (Nabr) – খাঁটি।
- ওয়াসিম (Wasim) – সুন্দর, আকর্ষণীয়।
- পেয়াম (Payam) – বার্তা।
- কায়ান (Kayan) – সৃষ্টি।
- রাফীক (Rafik) – বন্ধু, সহকারী।
- সাফায় (Safay) – বিশুদ্ধ।
- তাহসীন (Tahseen) – প্রশংসনীয়।
- উফায় (Ufaay) – উচ্চতর।
- ফারুক (Farooq) – সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী।
- জেরিয়াস (Jerias) – নবীর নাম।
- কাসিম (Qasim) – বিতরণকারী।
- রিয়াদ (Riyad) – বাগান, উদ্যান।
মেয়ে শিশুর জন্যসুন্দর নাম
- জন্নাত (Jannat) – স্বর্গ, বেহেশত।
- রাইহানা (Raihana) – সুগন্ধি ফুল।
- মারইয়াম (Maryam) – খাঁটি, পবিত্র।
- নওরা (Nawra) – উজ্জ্বল আলো, ফুল।
- আফরা (Afra) – চাঁদের আলো।
- আইজা (Aiza) – সম্মানিত, সম্মানিত মেয়ে।
- আলিয়া (Alia) – উচ্চ, মহৎ।
- আরিবা (Ariba) – বুদ্ধিমতী।
- বাশিরা (Bashira) – সুসংবাদ প্রদানকারী।
- দুরা (Dura) – মুক্তা।
- এলিনা (Elina) – আলোকিত।
- ফারাহ (Farah) – সুখ, আনন্দ।
- ফাতিমা (Fatima) – নবীর কন্যার নাম।
- গুলশান (Gulshan) – বাগান।
- হাফসা (Hafsa) – নবীর স্ত্রীর নাম।
- ইমান (Iman) – বিশ্বাস, ঈমান।
- জোয়া (Joya) – আনন্দ, খুশি।
- কাশফা (Kashfa) – আবিষ্কার করা, প্রকাশ করা।
- লায়লা (Laila) – রাত, অন্ধকার।
- মিনা (Mina) – ভালোবাসা, ইচ্ছা।
- নাহিদ (Nahid) – উদীয়মান।
- নাবিলা (Nabeela) – অভিজাত, শ্রদ্ধেয়।
- নুরা (Noora) – আলো।
- রিমা (Rima) – হরিণ, কোমল।
- রুকাইয়া (Rukaiya) – উঁচু, মহান।
- সাবা (Saba) – সকালের বাতাস।
- সালওয়া (Salwa) – সান্ত্বনা।
- তাসনিম (Tasnim) – বেহেশতের একটি ঝর্ণা।
- উরওয়া (Urwa) – শক্ত ভিত্তি।
- ওয়াফা (Wafa) – বিশ্বস্ততা।
- জুনায়রা (Junayra) – ক্ষুদ্র ফুল।
- জামিলা (Jamila) – সুন্দর।
- সাজিদা (Sajida) – সিজদা কারিণী।
- নাজমা (Najma) – তারা।
- মুনিরা (Munira) – আলোকিত, উদ্ভাসিত।
- নাজওয়া (Najwa) – গোপন কথা।
- রাহিমা (Rahima) – দয়ালু, সহানুভূতিশীল।
- সামিয়া (Samiya) – শ্রবণকারী।
- তামান্না (Tamanna) – ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা।
- জাকিয়া (Zakia) – খাঁটি, নিষ্পাপ।
- ইলমা (Ilma) – জ্ঞান।
- মাহি (Mahi) – পৃথিবী, চাঁদ।
- যাকিয়া (Zakia) – বিশুদ্ধ, সৎ।
- জাহরা (Zahra) – উজ্জ্বল, জ্বলজ্বলে।
- মেরিনা (Merina) – সমুদ্র।
- শামিমা (Shamima) – সুবাস।আমারা (Amara) – চিরস্থায়ী।
- ফিরোজা (Firoza) – পাথর, রত্ন।
- রাফিয়া (Rafia) – উঁচু, উন্নত।
- লুবাবা (Lubaba) – বুদ্ধিমতী।
- মালিহা (Maliha) – আকর্ষণীয়।
- নাইমা (Naima) – শান্তি, সুখ।
- আসমা (Asma) – উঁচু, শ্রেষ্ঠ।
- বিনা (Bina) – জ্ঞানী।
- চান্দনি (Chandni) – চাঁদের আলো।
- দিয়া (Diya) – আলো, দীপ।
- এসমা (Esma) – সুরক্ষিত।
- ফাতিমা (Fatima) – নবীর কন্যার নাম।
- গিলেনা (Gulena) – গোলাপের মতো।
- হাসিনা (Hasina) – সুন্দর।
- ইলহাম (Ilham) – প্রেরণা।
- জাহানা (Jahana) – বিশ্ব।
- কারিমা (Karima) – উদার।
- লায়লা (Laila) – রাত।
- মাহিনা (Mahina) – চাঁদের মতো।
- নাজিয়া (Najia) – নিরাপদ।
- ওয়ালিয়া (Waliya) – স্নেহশীল।
- পায়রা (Payra) – পবিত্র।
- কায়রা (Kaira) – শান্ত।
- রহিমা (Rahima) – দয়ালু।
- সাবরা (Sabra) – ধৈর্যশীল।
- তাজা (Taja) – নতুন।
- উমাইয়া (Umayya) – ছোট মা।
- ফারহানা (Farhana) – আনন্দিত।
- জাদিয়া (Jadiya) – বিস্ময়কর।
- খালিদা (Khalida) – চিরস্থায়ী।
- লিলিয়া (Lilia) – লিলি ফুলের মতো সুন্দর।
- আলিশা (Alisha) – সুরক্ষিত।
- বিনয়িতা (Binayita) – বিনয়ী, নম্র।
- চাদিকা (Chadika) – পূর্ণিমার আলো।
- দেলফিয়া (Delfiya) – স্নেহশীল।
- এশিয়া (Eshia) – আকাশের মতো বিস্তৃত।
- ফারহিনা (Farhina) – আনন্দময়।
- গোলশারা (Golshara) – গোলাপের মতো সুন্দর।
- হুমায়রা (Humayra) – লাল রঙের।
- ইজরাহ (Izra) – শক্তিশালী।
- জাহ্বেরা (Jahwera) – আলোকিত।
- কারিনা (Karina) – দয়ালু।
- লাবানা (Labana) – হাসিখুশি।
- মালিউমা (Maliuma) – মধুর।
- নাজিলা (Najila) – বিজয়ী।
- ওয়েলিয়া (Weliya) – স্নেহশীল।
- প্রীতা (Preeta) – ভালোবাসা।
- কামরানা (Kamrana) – পূর্ণিমার আলো।
- রবিবারা (Ravibara) – রবিবারের শিশি।
- সারাইয়া (Sariya) – উড়ন্ত।
- তাসনমা (Tasnoma) – চন্দ্রের মতো উজ্জ্বল।
- উলফিয়া (Ulfia) – বন্ধুত্বপূর্ণ।
- ফারহানা (Farhana) – আনন্দিত।
- জাদিয়া (Jadiya) – বিস্ময়কর।
- খালিদা (Khalida) – চিরস্থায়ী।
- লিলিয়া (Lilia) – লিলি ফুলের মতো সুন্দর।
ছেলে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম
নাম একটি মানুষের সারা জীবনের স্মৃতি। একজন মানুষ জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ তাকে একটি নামেই চিনে। এমনকি মৃত্যুর পরও তাকে সেই নামে সবাই স্মরণ করে। তাই সুন্দর এবং অর্থপূর্ণ নাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং ছেলে সন্তান অথবা মেয়ে সন্তান হোক তার নাম রাখার জন্য অবশ্যই ইসলামিক সুন্দর অর্থসম্পন্ন নাম নির্বাচন করা উচিত। আজকের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম সম্পর্কে। তাহলে চলুন নিচের জেনে নেওয়া যাক ছেলে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম।
- আব্দুল্লাহ (Abdullah) – আল্লাহর নবী।
- আফসার (Afsar) – মিশন সম্পাদনকারী।
- আফতাব (Aftab) – সূর্যের আলো।
- আহমেদ (Ahmed) – প্রশংসিত।
- আলিফ (Alif) – প্রথম অক্ষর, অখন্ড।
- আরিফ (Arif) – জ্ঞানী।
- আছরাফ (Ashraf) – শ্রেষ্ঠ।
- আয়ান (Ayan) – দানমুক্তি, আল্লাহর উপহার।
- আহিদ (Ahid) – একমাত্র।
- আসমান (Asman) – আকাশ।
- আতিফ (Atif) – সদয়, করুণাময়।
- আদনান (Adnan) – স্থায়ী বাসিন্দা।
- আফফান (Affan) – বিশুদ্ধ।
- আলিয়ান (Alyan) – উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন।
- বিরহান (Birhan) – আলোকিত।
- বাকির (Baqir) – গভীর জ্ঞানী।
- বালাজী (Balaji) – শক্তিশালী।
- বাশির (Bashir) – সুসংবাদ প্রদানকারী।
- বেশীর (Basheer) – সুখবর।
- বুলায় (Bulaay) – উজ্জ্বল আলো।
- বাজিদ (Bajid) – বিজয়ী।
- বিহার (Bihaar) – প্রভুত্বের অঞ্চল।
- বাহার (Bahar) – বসন্ত, ফুলের ঋতু।
- বিলাল (Bilal) – পানির নাম, নবীর সঙ্গী।
- বেজায় (Bejaay) – সজ্জিত।
- বালু (Balu) – স্নেহশীল।
- বিলাল (Bilal) – পানির নাম, নবীর সঙ্গী।
- বিহান (Bihaan) – নতুন সূর্যোদয়।
- বিনয় (Binoy) – নম্রতা।
- বায়েজ (Bayez) –বিজয়ী।
- বীর (Bir) – সাহসী
- বুল্ল (Bull) – দৃঢ়।
- বারাকাত (Barakat) – আশীর্বাদ।
- বিসমিল (Bismil) – আল্লাহর নামে।
- বালিচ (Balich) – নির্ভীক।
- বাছাল (Bachal) – বুদ্ধিমান।
- বামান (Baman) – বুদ্ধিমান।
- বাবর (Babar) – শক্তিশালী।
- বাসাল (Basal) – সাহসী।
- বাসিত (Basit) – প্রসারিত।
- বাশার (Bashar) – সুখবর।
- বাশীর (Bashir) – সুখবর।
- বাহির (Baahir) – বাইরে থেকে আসা।
- বাকির (Baqir) – গভীর জ্ঞানী।
- বিমল (Bimal) – বিশুদ্ধ।
- বিনয় (Binoy) – নম্রতা।
- বিসমিল (Bismil) – আল্লাহর নামে।
- বালুচ (Baluch) – সাহসী।
- বামান (Baman) – বুদ্ধিমান।
- বাহল (Bahel) – সাহসী।
- চিরাগ (Chirag) – আলো।
- দাউদ (Dawud) – নবী দাউদের নাম।
- দুরন্ত (Duranto) – অদম্য।
- দামী (Damii) – বিজয়ী।
- দেহাক (Dehak) – আলোকিত।
- দিনার (Dinar) – সোনার মুদ্রা।
- দূলীব (Duleeb) – পূর্ণিমার আলো।
- দুসহিল (Dusheel) – নীতিশীল।
- দিয়া (Diya) – আলো, দীপ।
- এবান (Eban) – ঈশ্বরের বানানো।
- এসমা (Esma) – সুরক্ষিত।
- এহসান (Ehsan) – মহত্ব, উদারতা।
- ইলিয়াস (Ilyas) – নবীর নাম।
- ইমান (Iman) – বিশ্বাস।
- ইশান (Ishan) – উত্তর-পূর্ব দিকের।
- ইসহাক (Ishaq) – নবী ইসহাকের নাম।
- ইসমাইল (Ismail) – নবী ইসমাইলের নাম।
- ইশরাক (Ishrak) – আলোকিত।
- ইফতিয়াহ (Iftiyah) – সাফল্য।
- ইহসান (Ihsan) – কল্যাণ।
- ইকবাল (Iqbal) – সাফল্য।
- ইফতিহা (Iftihah) – সূচনা।
- জাহিদ (Jahid) – পরিশ্রমী।
- জাহিদুল (Jahidul) – পরিশ্রমী।
- আব্দুল্লাহ (Abdullah) – আল্লাহর নবী।
- আফসার (Afsar) – মিশন সম্পাদনকারী।
- আফতাব (Aftab) – সূর্যের আলো।
- আহমেদ (Ahmed) – প্রশংসিত।
- আলিফ (Alif) – প্রথম অক্ষর, অখন্ড।
- আরিফ (Arif) – জ্ঞানী।
- আছরাফ (Ashraf) – শ্রেষ্ঠ।
- আয়ান (Ayan) – দানমুক্তি, আল্লাহর উপহার।
- আহিদ (Ahid) – একমাত্র।
- আসমান (Asman) – আকাশ।
- আতিফ (Atif) – সদয়, করুণাময়।
- আদনান (Adnan) – স্থায়ী বাসিন্দা।
- আফফান (Affan) – বিশুদ্ধ।
- আলিয়ান (Alyan) – উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন।
- বিরহান (Birhan) – আলোকিত।
- বাকির (Baqir) – গভীর জ্ঞানী।
- বালাজী (Balaji) – শক্তিশালী।
- বাশির (Bashir) – সুসংবাদ প্রদানকারী।
- বেশীর (Basheer) – সুখবর।
- বুলায় (Bulaay) – উজ্জ্বল আলো।
- বাজিদ (Bajid) – বিজয়ী।
- বিহার (Bihaar) – প্রভুত্বের অঞ্চল।
- বাহার (Bahar) – বসন্ত, ফুলের ঋতু।
- বিলাল (Bilal) – পানির নাম, নবীর সঙ্গী।
- বেজায় (Bejaay) – সজ্জিত।
- বালু (Balu) – স্নেহশীল।
- বিহান (Bihaan) – নতুন সূর্যোদয়।
- বিনয় (Binoy) – নম্রতা।
- বায়েজ (Bayez) – বিজয়ী।
- বীর (Bir) – সাহসী।
- বুল্ল (Bull) – দৃঢ়।
- বারাকাত (Barakat) – আশীর্বাদ।
- বিসমিল (Bismil) – আল্লাহর নামে।
- বালিচ (Balich) – নির্ভীক।
- বাছাল (Bachal) – বুদ্ধিমান।
- বামান (Baman) – বুদ্ধিমান।
- বাবর (Babar) – শক্তিশালী।
- বাসাল (Basal) – সাহসী।
- বাসিত (Basit) – প্রসারিত।
- বাশার (Bashar) – সুখবর।
- বাহির (Baahir) – বাইরে থেকে আসা।
- বিমল (Bimal) – বিশুদ্ধ।
- বিসল (Bisl) – আলোকিত।
- বারিস (Baris) – শান্তিপূর্ণ।
- বাক্বর (Baqar) – গবাদি পশুর মালিক।
- বনজীর (Banjir) – বন্যাশ্রয়ী।
- বাহেম (Bahem) – জ্ঞানী।
- বিজয় (Bijoy) – বিজয়ী।
- বিতাস (Bitas) – মুক্ত।
- বিহাদ (Bihad) – জ্যোতির্ময়।
- চামিল (Chamil) – সম্পূর্ণ।
- চিরাগ (Chirag) – আলো।
- দাউদ (Dawud) – নবী দাউদের নাম।
- দুরন্ত (Duranto) – অদম্য।
- দামী (Damii) – বিজয়ী।
- দেহাক (Dehak) – আলোকিত।
- দিনার (Dinar) – সোনার মুদ্রা।
- দূলীব (Duleeb) – পূর্ণিমার আলো।
- দুসহিল (Dusheel) – নীতিশীল।
- দিয়া (Diya) – আলো, দীপ।
- এবান (Eban) – ঈশ্বরের বানানো।
- এসমা (Esma) – সুরক্ষিত।
- এহসান (Ehsan) – মহত্ব, উদারতা।
- ইলিয়াস (Ilyas) – নবীর নাম।
- ইমান (Iman) – বিশ্বাস।
- ইশান (Ishan) – উত্তর-পূর্ব দিকের।
- ইসহাক (Ishaq) – নবী ইসহাকের নাম।
- ইসমাইল (Ismail) – নবী ইসমাইলের নাম।
- ইশরাক (Ishrak) – আলোকিত।
- ইফতিয়াহ (Iftiyah) – সাফল্য।
- ইহসান (Ihsan) – কল্যাণ।
- ইকবাল (Iqbal) – সাফল্য।
- ইফতিহা (Iftihah) – সূচনা।
- জাহিদ (Jahid) – পরিশ্রমী।
- জব্বার (Jabbar) – ক্ষমতাবান।
- জাফর (Jafar) – স্রোত।
- আহমেদ (Ahmed) – প্রশংসিত।
- আলিফ (Alif) – প্রথম অক্ষর, অখন্ড।
- আরিফ (Arif) – জ্ঞানী।
- আছরাফ (Ashraf) – শ্রেষ্ঠ।
- আয়ান (Ayan) – দানমুক্তি, আল্লাহর উপহার।
- আহিদ (Ahid) – একমাত্র।
- আসমান (Asman) – আকাশ।
- আতিফ (Atif) – সদয়, করুণাময়।
- আদনান (Adnan) – স্থায়ী বাসিন্দা।
- আফফান (Affan) – বিশুদ্ধ।
- আলিয়ান (Alyan) – উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন।
মেয়ে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারলাম নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম সম্পর্কে। আশা করব উপরিক্ত নামগুলো থেকে আপনি আপনার পছন্দের নামটি অবশ্যই পেয়ে গেছেন। যদি আপনি উপরিক্ত নামগুলো থেকে আপনার পছন্দের নামটি না পেয়ে থাকেন তাহলে আমরা আপনার জন্য এখন আরো কিছু নাম সরবরাহ করে থাকবো। এখন আমরা মেয়ের নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম সম্পর্কে জানবো দেখব। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক মেয়ে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম।
- আয়েশা (Ayesha) – নবী মুহাম্মদের স্ত্রী, জীবনমুখী।
- ফাতিমা (Fatima) – নবীর কন্যার নাম, বিচ্ছিন্ন করা।
- খাদিজা (Khadija) – নবীর প্রথম স্ত্রী, পূর্বে জন্ম নেওয়া।
- মারিয়াম (Maryam) – নবীর মা, মরিয়ম।
- আসমা (Asma) – উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন, চমৎকার।
- হাফসা (Hafsa) – নবীর স্ত্রী, সিংহীর বাচ্চা।
- রাইসা (Raisa) – নেতা, প্রধান।
- সারা (Sarah) – সম্মানিত নারী, রাজকন্যা।
- জোহরা (Zohra) – উজ্জ্বল, ফুলের মতো সুন্দর।
- রুমাইসা (Rumaisa) – পবিত্র ঝড়ের ফুল।
- জিনা (Zina) – অতিথিপরায়ণ, সুসজ্জিত।
- সাবা (Saba) – বাতাস, সকালের হাওয়া।
- জারিয়া (Jariya) – প্রবাহিত হওয়া, এক ধারা।
- আফরিন (Afreen) – প্রশংসা, সাহসী।
- আলিয়া (Alia) – উঁচু, মহান।
- বুশরা (Bushra) – সুসংবাদ।
- নওরিন (Nawrin) – আলো, আলোকিত।
- ইলমা (Ilma) – জ্ঞান।
- সাবিহা (Sabiha) – সুন্দরী।
- মাইশা (Maisha) – জীবন্ত, জীবনের প্রতীক।
- মাহনূর (Mahnoor) – চাঁদের আলো।
- নাবিলা (Nabila) – মহৎ, সম্মানিত।
- লায়লা (Laila) – রাত।
- ইফফাত (Iffat) – শুদ্ধতা।
- জুলাইখা (Zulaikha) – বুদ্ধিমতী।
- নাহিদ (Nahid) – শুদ্ধ, ভদ্র।
- ফারহানা (Farhana) – খুশি, আনন্দিত।
- আমারা (Amara) – দীর্ঘজীবী।
- আবিরা (Abira) – মহৎ, শক্তিশালী।
- সালমা (Salma) – শান্তি।
- ইশরাত (Ishrat) – আনন্দ।
- রাবিয়া (Rabia) – বসন্ত।
- সুমাইয়া (Sumaiya) – প্রথম মহিলা শহীদ।
- সামীহা (Samiha) – উদার।
- তারিফা (Tarifa) – বিরল, অনন্য।
- মারওয়া (Marwa) – পবিত্র পর্বত।
- হুরিয়া (Hooriya) – স্বর্গের পরী।
- আজরা (Azra) – কুমারী।
- ফারিহা (Fariha) – আনন্দময়।
- মালিহা (Maliha) – সুন্দরী।
- সাদিয়া (Sadia) – সৌভাগ্যবতী।
- আইনূর (Ainur) – আলোর উৎস।
- কারিমা (Karima) – উদার।
- রিদওয়ান (Ridwan) – সন্তুষ্টি।
- জুহাইরা (Zuhaira) – ছোট ফুল।
- নাজমা (Najma) – তারা।
- হিবা (Hiba) – উপহার, দান।
- তাহিরা (Tahira) – পবিত্র, বিশুদ্ধ।
- মিসবা (Misbah) – প্রদীপ, আলো।
- মুনিরা (Munira) – আলোকিত।
- নূরজাহান (Noorjahan) – বিশ্বের আলো।
- সারিনা (Sarina) – চাঁদের মতো সুন্দর।
- জীনাত (Zeenat) – অলংকার।
- হুমাইরা (Humaira) – লাল চেহারার।
- নাশিতা (Nashita) – কর্মচঞ্চল।
- রাহিমা (Rahima) – করুণাময়।
- নুরাইন (Nurain) – দুটি আলো।
- লুবাবা (Lubaba) – বুদ্ধিমতী, হৃদয়ের সারাংশ।
- আসফিয়া (Asfiya) – শুদ্ধতম।
- তাসনিম (Tasnim) – জান্নাতের একটি ঝরনা।
- শাফা (Shafa) – নিরাময়।
- আইমান (Ayman) – বরকতময়।
- ওয়াফা (Wafa) – বিশ্বস্ততা।
- সানজিদা (Sanjida) – গম্ভীর, শ্রদ্ধাশীল।
- আনিকা (Anika) – দয়ালু, দাতব্য।
- রাইহানা (Raihana) – সুগন্ধি ফুল।
- হাজেরা (Hajera) – নবীর স্ত্রী, মক্কায় যাত্রাকারী।
- মেহজাবীন (Mehjabeen) – চাঁদের সৌন্দর্য।
- আরওয়া (Arwa) – নবীর চাচাতো বোনের নাম।
- আদিলা (Adila) – ন্যায়বিচারকারী।
- সাকিনা (Sakina) – শান্তি, প্রশান্তি।
- হাসিবা (Hasiba) – সম্মানিত।
- মাহজাবিন (Mahjabin) – উজ্জ্বল মুখ।
- সালিহা (Saliha) – ধার্মিক।
- সুবাইতা (Subaita) – নবী মুহাম্মদের সাহাবিয়ার নাম।
- লুবনা (Lubna) – একটি গাছের নাম।
- আইজা (Aiza) – মর্যাদাপূর্ণ।
- জেনিন (Jenin) – জান্নাত।
- নাশওয়া (Nashwa) – সুখময় অনুভূতি।
- মাহিরা (Mahira) – দক্ষ, মেধাবী।
- রেশমা (Reshma) – মসৃণ, সিল্কের মতো।
- তাহিয়া (Tahiya) – অভিবাদন।
- নাযিফা (Nazifa) – শুদ্ধ, পরিচ্ছন্ন।
- ইনায়া (Inaya) – যত্নশীল, সুরক্ষা।
- হুমাইরা (Humaira) – লাল আভাযুক্ত।
- মাহিমা (Mahima) – মহিমাময়।
- নুসাইবা (Nusaiba) – বীর সাহাবিয়ার নাম।
- মিরা (Mira) – সমুদ্রের পানি।
- হালা (Hala) – চাঁদের চারপাশের আলো।
- নাইলা (Naila) – সফলতা।
- রাইজা (Raiza) – নেতা।
- সাফা (Safa) – বিশুদ্ধতা।
- শানাজ (Shanaz) – গর্বের রাজকন্যা।
- নাবিয়া (Nabiya) – প্রসিদ্ধ, উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন।
- আমিনা (Amina) – বিশ্বাসী, সৎ।
- কাওসার (Kawthar) – জান্নাতের একটি ঝরনা।
- ফারাহ (Farah) – আনন্দ, খুশি।
- তামান্না (Tamanna) – আকাঙ্ক্ষা।
- নুহা (Nuha) – বুদ্ধি, জ্ঞান।
- আদেলিয়া (Adeelia) – ন্যায়পরায়ণ।
- বিলখিস (Bilkhis) – মনোরম, সুন্দরী।
- এলারা (Elara) – আলোকিত।
- ফারিয়া (Faria) – উড়ন্ত।
- গুলশান (Gulshan) – ফুলের বাগান।
- হাফিজা (Hafiza) – সংরক্ষক।
- ইনশাইয়া (Inshaiya) – আল্লাহর ইচ্ছা।
- জাহিনা (Jahina) – উজ্জ্বল।
- কামিলা (Kameela) – সম্পূর্ণ, পূর্ণ।
- লিমা (Lima) – গাছের নাম, উজ্জ্বল।
- মহসিনা (Mahsina) – সুন্দরী, মহৎ।
- নাইবা (Naiba) – বিশুদ্ধ, পবিত্র।
- ওমরিয়া (Omaria) – উজ্জ্বল।
- পাইজা (Paija) – শিশু, ছোট মেয়ে।
- কাসিয়া (Qasiya) – শুদ্ধ, পরিষ্কার।
- রুহুলা (Ruhula) – ছোট প্রিয়।
- সাবিনা (Sabina) – সুসজ্জিত।
- তাহরিনা (Tahreena) – পবিত্র।
- উলফাত (Ulfat) – বন্ধুত্ব, স্নেহ।
- ফাতিয়া (Fatia) – সফল।
- হিলেনা (Helena) – আলো।
- ইসমাইলা (Ismaila) – আল্লাহর নাম।
- জাহিলা (Jahila) – আলোকিত।
- কাশমি (Kashmi) – কাশ্মীরের মতো সুন্দর।
- লিউয়া (Liwa) – পতাকা, সম্মান।
- মহবুবা (Mahbuba) – প্রিয়, আদরযোগ্য।
- নুসরা (Nusra) – সাহায্য।
- রোজিনা (Rozina) – প্রিয়, সুখী।
- সাহিনা (Sahina) – প্রশান্তি।
- তাসরিম (Tasrim) – সুন্দর ছবি।
- উলইয়া (Ulwiya) – শুভ্রতা।
- ফরদাওস (Fardaos) – জান্নাতের একটি স্থান।
- জাহিনা (Jahina) – আলোকিত।
- কারিনা (Karina) – দয়ালু।
- লুলু (Lulu) – মুক্তা।
- মালালা (Malala) – প্রশংসিত।
- নাসরিয়া (Nasria) – সহায়ক।
- রিয়াজ (Riyaz) – বাগান।
- সুনাইরা (Sunaira) – উজ্জ্বল।
- তাহিনা (Tahina) – পবিত্র।
- উমাইরাহ (Umairah) – ছোট মা।
- ফারজা (Farja) – খুশি।
- জবেরা (Jubera) – শক্তিশালী।
- হাসনা (Hasna) – সুন্দর।
- ইলজার (Ilzar) – শুভ্র।
- জেনার (Jenar) – জান্নাতের উপহার।
- নাহিদা (Nahida) – ভদ্র, নম্র।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয়পাঠক আজকের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম। আমরা আরও দেখেছি ছেলে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম ও মেয়ে নবজাতকের ইসলামিক সুন্দর নাম।
সর্বশেষ পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটি লাইক ও ফলো দিয়ে ওয়েবসাইটের সাথেই থাকবেন। আমরা আপনাদের জন্য নিয়মিত দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় সব তথ্য সংগ্রহ করে সরবরাহ করে থাকি। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের নবজাতক শিশুর জন্য সুন্দর সুন্দর নাম খুঁজতে সাহায্য করুন।
রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url