১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় জানুন ১০০% কার্যকারী

স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষের মধ্যে অন্যতম। অতিরিক্ত স্বাস্থ্য মানুষকে সুখী থাকতে দেয়না বরং নানারকম সমস্যা ও অসুখ বিসুখের কারণ। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা ১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আমরা আরো আলোচনা করবো চিকন হওয়ার উপায় কি, ৭ দিনে চিকন হওয়ার উপায়, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার উপায়, মেয়েদের চিকন হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে। 
১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায়
তাই আপনি যদি অতিরিক্ত শারিরীক ওজন নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায়

ওজন বাড়ানো যেমন কঠিন ঠিক তেমনি চিকন হওয়া অনেক কঠিন। বরং ওজন বৃদ্ধি করা অনেক সহজ কিন্তু ওজন কমানো অনেক কঠিন। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো ১৫ দিনের চিকন হওয়ার উপায়। যদিও ১৫ দিনের চিকন হওয়া অনেক বেশি কষ্টকর। অল্প সময় চিকন হতে হলে আপনাকে দৈনন্দিন খাদ্যাঅভ্যাস এবং শরীর চর্চার একটি রুটিন তৈরি করতে হবে। নিচে আমরা ১৫ দিনের একটি কার্যকর পরিকল্পনা জানবো।

ছোট থালায় খাবার খান
খাবার গ্রহণ অনেক সময় থালার ওপর নির্ভর করে। বড় থালায় খাবার বেশি থাকে তাই বড় থালার পরিবর্তে ছোট থালা ব্যবহার করতে পারেন। আবার খাবার হাত দিয়ে না খেয়ে চামচ দিয়ে খেতে পারেন। হাত দিয়ে অনেক খাবার একসাথে মুখে দেওয়া যায়। কিন্তু চামচ দিয়ে অল্প অল্প করে খাবার মুখে দেওয়া হয়। তাই ওজন কমাতে সর্বপ্রথম উক্ত কাজটি করুন।


চিনি ও শর্করা থেকে দূরে থাকুন
১৫ দিন মিষ্টি জাতীয় খাবার থাকে দূরে থাকুন। মিষ্টি জাতীয় খাবারে ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। তাছাড়া মিষ্টি খেলে আমাদের শরীরে অনেক ঘুম চলে আসে এবং শরীর মোটা হয়ে যায়। আর ভাত খাওয়া কমিয়ে দিন। ভাতে শর্করার পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। তাই অল্প করে রুটি খাওয়ার অভ্যাস করুন রুটিতে শর্করার পরিমাণ একটু কম থাকে। দিনে ও রাতে রুটি খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।

ফাস্টফুড খাওয়া থেকে বিরত থাকুন
ফাস্টফুড পরিহার করুন। ফাস্টফুড বলতে অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার এবং কোমল পানীয়, সোডা, কোক ইত্যাদি বোঝায়। ফাস্টফুডে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে যা আপনার শরীরে মেদ, চর্বি তৈরি করে শরীরকে মোটা করে দিতে পারে।

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন
স্বাস্থ্য কমাতে খাবার তালিকায় প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখুন। প্রোটিন আমাদের পেশিকে মজবুত শক্ত রাখে। এক্ষেত্রে আমাদের উদ্ভিদজ্জ প্রোটিনযুক্ত খাবার যেমন বিভিন্ন প্রকার ডাল খেতে পারেন। তাছাড়া দুধ, ডিম, মুরগির মাংস রাখতে পারেন। তবে লাল মাংস যেমন গরু এবং খাসীর মাংস এড়িয়ে চলুন কেননা এগুলো উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার।

সবজি খান বেশি বেশি
সবজিতে থাকে পুষ্টি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই খাবারের মেন্যুতে প্রতিদিন অনেক রকম সবজি রাখুন। সম্ভব হলে সবুজ শাঁক খাবেন বেশি বেশি। তাই খাবারের থালায় প্রচুর পরিমাণে সবজি সাজিয়ে নিন।


খাবার খেতে থাকুন
ওজন কমানোর জন্য একেবারে না খেয়ে থাকা যাবে না। নিয়মমাফিক খান কিন্তু অল্প করে খান। তিনবেলা খাবার রুটিন করুন। অনেকবার খান কিন্তু অল্প অল্প করে খান।

আয়নার সামনে দাঁড়ান
ঘন ঘন আয়নার সামনে যাবেন। এতে করে আপনার মোটিভেট বাড়বে। যারা আয়নার সামনে ঘন ঘন যায় তাদের দ্রুত ওজন কমে কারণ তারা এই বিষয়ে বেশি চিন্তা করে য কীভাবে ওজন কমানো যায়। আর ওজন কমানোর জন্য সব নিয়ম মেনে চলে। তাই দিনের মধ্যে সময় পেলে আয়নার সামনে বসে থাকেন।

ক্যালরি গ্রহণ করুন 
আপনার কাজের ওপর ক্যালরি নির্ভর করে। কাজ করে যতটুকু ক্যালরি বাড়তি থাকে সে অনুযায়ী আপনার ওজন বাড়ে। কাজে রুপান্তর করার পর বাড়তি শক্তিই ওজন বৃদ্ধির মূল কারণ। ওজন কমাতে তাই হিসেব করে ক্যালরি খান।

বেশি বেশি পানি পান করুন
পানির ওপর নাম জীবন। দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি খান। পানি আমাদের শরীর আদ্র রাখে এতে খুদা কম লাগে পেট ভরা আছে মনে হয়। এবং আপনার খাওয়ার একটু কম খাবেন এতে ওজন কমে যাবে। দিনে অন্তত ১০ থেকে ১৫ গ্লাস পানি পান করুন।

নিয়মিত হাঁটুন
সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত হাঁটতে হবে। হাঁটলে ওজন কমার পাশাপাশি আপনার হৃদরোগের ঝুকি অনেক কমে যাবে। তাই নিয়মিত বাগান অথবা ট্রেডমিলে হাঁটার অভ্যাস তৈরি করুন।

দৈনন্দিন খাবার রুটিন তৈরি করুন
আপনার কাজের ওপর ভিত্তি করে প্রতিদিন খাবার রুটিন তৈরি করুন। কখন কোন কোন খাবার খাবেন, কোন কোন খাবারে কেমন প্রোটিন এবং ক্যালরি আছে সে বিষয়ে চিন্তা করে একটি স্বাস্থ্যকর খাবার রুটিন তৈরি করুন।


নিয়মিত ডায়েট করুন
পুষ্টিকর ও পরিমিত খাবারের রুটিন করাকে ডায়েট করা বলে। ১৫ দিনে ওজন কমানোর ২০ টি উপায় এরমধ্যে ডায়েট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আজ থেকে ডায়েট করুন।

তেল চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন
তেল এবং চর্বি ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে তাই ওজন কমাতে তেল চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে। অধিক তেলযুক্ত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এতে হৃদরোগের মত সমস্যা হতে পারে। শরীরে অধিক চর্বি হলে আমাদের স্টকের সম্ভবনা বাড়ে।

নিয়মিত সালাদ খান
টমেটো, গাজর, শসা ইত্যাদি সবজির সালাদ করে খান। বিশেষ করে শসার সালাদ খেলে আপনার শরীরের চর্বি অনেক কমে যাবে। নিয়িমিত ১৫ দিন শসা খেলে শারীরিক ওজন কমে যাবে। শসা আপনার গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে। তাই ওজন কমাতে খাবারের মেন্যুতে শসা রাখুন।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন
ওজন কমাতে ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যখন ব্যায়াম করবেন তখন আপনার শরীরের চর্বিগুলো গলে ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যাবে। যার জন্য ওজন কমাতে ব্যায়াম এর গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিদিন ১ থেকে ২ ঘণ্টা হালকা থেকে ভারি ব্যায়াম করা উচিত।

টক দই খেতে পারেন
টক দইয়ের ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়ামের ইত্যাদি উপাদান থাকে যা আমাদের স্বাস্থ্যকে কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। তাছাড়া টক দইয়ে এই সব উপাদান থাকার কারণে টক দই আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

লক্ষ্য নির্বাচন করুন
প্রতিটি কাজে লক্ষ্য অন্যতম। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে লক্ষ্য না থাকলে সে জায়গায় পৌঁছানো যায় না। তাই ওজন কমানোর আগে আপনার লক্ষ্য নির্বাচন করুন যে আপনি ১৫ দিনের মধ্যে নিদিষ্ট পরিমাণ বয়স কমাবেন। তাহলে দেখবেন কাজের প্রতি আপনার একটা আগ্রহ বাড়বে।

নিজেকে মোটিভেট করুন
আমাকে এই কাজটি করতেই হবে যে কোন মূল্যে এই রকম চিন্তাধারা তৈরি করুন। প্রতিটি কাজের আগে নিজেকে নিয়ে ভাববেন। আমি কে, কি করতে চাচ্ছি এগুলো নিয়ে নিজেকে উৎসাহী করুন। এতে আপনার কাজের প্রতি মনবল বাড়বে।

মিষ্টি খাওয়া পরিহার করুন
মিষ্টি জাতীয় খাবারে অনেক ক্যালরি থাকে তাই ওজন কমাতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।

একটু কম খাওয়ার চেষ্টা করুন
সর্বশেষ একটি কথায় বলব যে, খাওয়ার সময় একটু কম খাবেন। খাওয়ার আগের চিন্তা করবেন নিজের শরীর নিয়ে, ওজন নিয়ে ভাববেন তাহলে দেখবেন খাওয়ার প্রতি একটু টান কম লাগছে।

উক্ত কাজগুলো সঠিকভাবে মানতে পারলে ১৫ দিনে ওজন কমানো সম্ভব। আজকের আলোচনার বিষয় ছিল ১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় সম্পর্কে।

চিকন হওয়ার উপায় কি 

প্রিয় বন্ধুরা চিকন হওয়ার অনেকগুলো উপায় আমরা উপরে ইতিমধ্যে জেনেছি। মোটা হয় যেমন কঠিন চিকন হওয়া কিন্তু তার চেয়েও বেশি কঠিন। তাই আপনাকে দ্রুত চিকন হতে হলে অবশ্যই নির্দিষ্ট এবং কার্যকরী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। উক্ত পরিকল্পনা মোতাবেক রুটিন মাফিক কাজগুলো নিয়মিত করলে চিকন হওয়া যায়। চিকন হওয়ার কিছু কার্যকারী উপায় হলোঃ 


খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে
শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি ঘাটতি করতে হবে। দৈনিক প্রয়োজনের চাহিদা থেকে ৩০০ থেকে ৫০০ ক্যালোরি কম খেতে হবে। নিম্ন ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন শাকসবজি, ফলমূল এবং চিটাগুড়ি খেতে হবে। প্রক্রিয়াজাত সকল খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করার রুটিন তৈরি করতে হবে
ব্যায়াম হচ্ছে সুস্থ সবল দেহ তৈরি করার একমাত্র উপায়। দৈনন্দিন প্রেম করলে শরীরের বাড়তি ক্যালরি গুলো ফুরিয়ে যাই। তাই নিয়মিত দৌড়ানো, জগিং, সাতার কিংবা সাইকেলিং এর মতো ব্যায়ামগুলো করতে পারেন। আবার পেট ও কোমরের অতিরিক্ত চর্বি কমানোর জন্য পেট ও কোমোরের বিশেষ ব্যায়াম করতে পারেন যেমন সিট-আপ, টুইস্ট, প্ল্যাঙ্ক ইত্যাদি।

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন
পানি আমাদের শরীরকে অনেক ঠান্ডা রাখে এবং হজম ক্রিয়ায় সাহায্য করে। বেশি বেশি পানি পান করলে ক্ষুধামন্দা অনেক কমে যায় যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি ঢুকতে পারে না। তাই প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ গ্লাস পানি পান করুন।

জীবন ধারার উন্নতি করুন
প্রতিদিন নিয়মিত ঘুমান। ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তবে অতিরিক্ত ঘুম স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়াই। তাই দিনে অন্তত সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমান। স্টেস বা দুশ্চিন্তা কমান।

৭ দিনে চিকন হওয়ার উপায় 

৭ দিনে পুরোপুরি চিকন হওয়া একদমই অসম্ভব। তবে কিছু কিছু উপায় মেইনটেইন করলে ৭ দিনে ওজনের পরিবর্তন বোঝা যাবে। উপরের তথ্য থেকে আমরা জানলাম ১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।

  • নিয়মিত বেশি বেশি পানি পান করুন
  • খাবার ছোট ছোট অংশে খান
  • চিনি বা প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিন
  • অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন
  • নিম্ন ক্যালরিযুক্ত খাবার খান
  • নিয়মিত শরীরচর্চা ও ব্যায়ম করুন
  • শাকসবজি ফলমূল বেশি খান
  • লাইফস্টাইলের পরিবর্তন আনুন
  • প্রতিদিনের ফলাফল পর্যবেক্ষণ করুন

ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার উপায় 

আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানলাম ১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা আরো জেনেছি মাত্র সাত দিনের ওজন কমানোর উপায়। ওজন কমানোর উপায় গুলো প্রায় একই রকম। তাই আপনাকে প্রতিটি উপায় মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে। অপরের ১০০% কার্যকারী উপায়গুলো দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগ করতে হবে।

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে পারেন
  • নিয়মিত ঘুমাতে পারেন
  • মিষ্টি জাতীয় খাবার ও পানীয় পরিহার করুন
  • সবুজ শাকসবজি খেতে পারেন
  • কম প্রোটিন যুক্ত এবং নিম্ন ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করুন
  • শস্যজাতীয় খাবার খান
  • একটু একটু করে খান কিন্তু অনেকবার খান
  • স্টেস মেইনটেন করুন
  • নিয়মিত গ্রিনটি খেতে পারেন
  • দৈনন্দিন খাবারের রুটিন তৈরি করুন
  • নিয়মিত কর্মজীবনে সক্রিয় থাকুন
  • স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য গ্রহণ করুন
উপরোক্ত ঘরোয়া উপায়গুলো নিয়মিত পালন করলে খুবই দ্রুত সময়ের মধ্যে চিকন হওয়া সম্ভব। তাই চিকন হতে হলে উপরুক্ত নিয়মগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে।

মেয়েদের চিকন হওয়ার সহজ উপায় 

মেয়েরা সাধারণত স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে বেশি ভুগে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে মেয়েরা ছেলেদের চাইতে একটু কম সক্রিয়। তার বাড়ির নানারকম কাজকর্ম সেরে অনেকটাই বিশ্রামে থাকে যার কারণে অতিরিক্ত শারীরিক ওজন বৃদ্ধি পায়। তাই দ্রুত শারীরিক ওজন কমাতে নিম্নোক্ত উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন।

  • ফল ও শাকসবজি খেতে পারেন
  • কম কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খেতে পারেন
  • নিয়মিত গ্রিনটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন
  • আঁশজাতীয় খাবার বেশি বেশি গ্রহণ করতে পারেন
  • প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন
  • মুসলিম হলে নিয়মিত রোজা পালন করতে পারেন
  • ব্ল্যাক কফি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন
  • পর্যন্ত পরিমাণে পানি পান করুন
  • নিয়মিত ছোটখাটো মেডিটেশন বা ব্যায়াম করুন
উপরিক্ত উপায়গুলো একজন মেয়ে বাড়িতে বসে করতে পারে। তাই প্রতিদিন কাজের ফাঁকে উপরিক্ত উপায়গুলো মেনে চললে খুব দ্রুত ওজন কমে যাবে বলে আশা করা যায়। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানলাম মাত্র ১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় সম্পর্কে।

লেখকের মন্তব্য

উপরিক্ত তথ্য থেকে আমরা জেনেছি ১৫ দিনে চিকন হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আমরা আরো আলোচনা করেছি চিকন হওয়ার উপায় কি, ৭ দিনে চিকন হওয়ার উপায়, ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার উপায়, মেয়েদের চিকন হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে।

সর্বোপরি পোস্টটি যদি কার্যকরী মনে হয় তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রয়োজন মাফিক তথ্য সংগ্রহ করে সরবরাহ করে থাকি। যে সকল বন্ধুরা অতিরিক্ত স্বাস্থ্য নিয়ে বেশি চিন্তিত রয়েছে তাদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের চিন্তা দূর করতে সাহায্য করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url