হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ ও পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ তা সম্পর্কে। এছাড়াও আমরা পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়, পিরিয়ডের সময় সহবাস করলে কি হয়, পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয়, পিরিয়ডের সময় কি খাওয়া উচিত ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা করবো।
পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কি তা সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে কিভাবে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষন প্রকাশ পায় তা সম্পর্কে। মেয়েদের অনেক সময় পিরিয়ড মিস হওয়ার আগেই গর্ভবতী হওয়ার বিভিন্ন লক্ষন প্রকাশ পায়।
কিন্তু সাধারনত অনেক সময় আগে পিরিয়ড মিস যায় এবং এর পর গর্ভধারণের বিভিন্ন লক্ষন সামনে আসে। একজন নারী গর্ভবতী হওয়ার ক্ষেত্রে কিছু লক্ষন দেখা যায়। লক্ষনগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
- কোনো কারন ছাড়াই বমি বমি ভাব এবং বমি হয়ে থাকে।
- স্তন আকারে বড় হয়ে যায় এবং ব্যথা হতে থাকে।
- কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দেখা দেয়।
- প্রায় সময় পেট ফুলে থাকে এবং পেটফাপা শুরু হয়।
- শরীর অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে থাকে।
- শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
- ঘন ঘন প্রসাবের বেগ আসে।
- মাথাব্যথার মত সমস্যা শুরু হয়।
- অনেক সময় মাথা ঘোরার সমস্যা শুরু হয়।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কাজ সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর কিছু উপায় সম্পর্কে। পিরিয়ডের সময় মেয়েদের তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা হয়ে থাকে।
যা সহ্য করার মত অবস্থায় থাকে না মাঝে মাঝে। শরীরে অসহ্য যন্ত্রনার সৃষ্টি হয় এই সময়। এখন চলুন জেনে নেই কিভাবে এই পিরিয়ডের ব্যথা কমানো যায় তা সম্পর্কে।
- তলপেটে গরম পানির সেক দেওয়া।
- আদার রস খেলে পিরিয়ডের ব্যথা অনেকটা কমে যায়।
- পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর আরেকটি খাবার হলো পেপে।
- তলপেটে ল্যাভেন্ডার অয়েল মালিশ করলে যন্ত্রনা কমে যায়।
- এলোভেরা রস খেলে অথবা তলপেটে মালিশ করলে পিরিয়ডের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- পিরিয়ড চলাকালীন প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হয়।
- ব্যায়াম করলে এই সময়ে পিরিয়ডের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম
পিরিয়ডের আগে সাদা স্রাব গর্ভাবস্থার লক্ষণ সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানব। এখন চলুন জেনে নেই পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে। মেয়েদের পিরিয়ড হলো সবথেকে অস্বস্তিকর এবং কষ্টকর একটি সময়। এই সময়ে মেয়েদের দেহ থেকে দূষিত রক্ত বের হয়ে যায়। এই সময় তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা হয়ে থাকে। এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা যা করতে হয় তা সম্পর্কে চলুন জেনে নিই।
- পিরিয়ডের সময় তলপেটে ব্যথা হলে গরম সেক দিতে হয়।
- আদা এবং আদার রস খেলে পেটব্যথা অনেকটা কমে যায়।
- পেপের তরকারী অথবা শুধু পেপে খেলে পিরিয়ডের ব্যথা অনেকটা কমে যায়।
- পিরিয়ডের সময় তলপেটে ব্যথা হলে ল্যাভেন্ডার ওয়েল ব্যবহার করতে হয় ব্যথা দূর করার জন্য।
- এলোভেরার রস পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
- পিরিয়ডের ব্যথার সময় প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হয়।
- হালকা ব্যায়াম করলে পিরিয়ডের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ
মেয়েদের অনেক সময় পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়। একাধারে ১-২ মাস পিরিয়ড হয় না। আবার এর পর পিরিয়ড হওয়া শুরু হয়। এই অবস্থায় পিরিয়ড না হওয়াকে বিভিন্ন লক্ষন হিসেবে ধরা হয়। এখন চলুন জেনে নেই পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারন সম্পর্কে। কারনগুলো নিম্নরুপঃ
- অনেক সময় প্রেগনেন্সির কারনে পিরিয়ড হওয়া বন্ধ হয়ে যায়।
- শিশুকে স্তন্যদান করার কারনে একজন মায়ের পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।
- পলিসিস্টিক ওভারিয়ান এর সমস্যা থাকলে পিরিয়ড এর ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে থাকে।
- থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়ে পড়ে।
- এন্ড্রোমেট্রিওসিস হলে পিরিয়ড এর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে।
- বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়ে পড়ে।
এতক্ষন আমরা হঠাত পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার বিভিন্ন কারন সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা জানব পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেলে করনীয় কাজ সম্পর্কে। হঠাত করে পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেলে ডাক্তার দেখানো উচিত এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উচিত। বাড়িতে অতিরিক্ত টেনশনের কারনে দ্রুত পিরিয়ড হওয়ানোর জন্য কিছু করা ঠিক না।
পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
প্রিয় পাঠক আমরা ইতিমধ্যে পিরিয়ড সম্পর্কে নানারকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনেছি। আজকের পোস্টের মূল আলোচনার বিষয় হচ্ছে পিরিয়ডের আগে সাদা স্রাব গর্ভাবস্থার লক্ষণ। এখন আমরা জানবো পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।
- বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া।
- বুক এবং স্তনে ব্যথা
- ঘন ঘন প্রসাব হওয়া।
- ঘন ঘন মাথা ঘোরা।
- ক্লান্ত ও অবসাদ অনুভব করা।
- অনেক দুর্বলতা অনুভব করা।
- পেট ফেঁপে যাওয়া।
- খাওয়াতে অরুচি।
- বুক জ্বালা করা।
- ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস পাওয়া।
- স্তন নরম হয়ে যাওয়া।
- মেজাজ খিটখিটে হওয়া।
উপরিক্ত লক্ষণগুলো পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণসমুহ। আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ তা সম্পর্কে বিস্তারিত।
পিরিয়ডের সময় সহবাস করলে কি হয়
পূর্বে আমরা হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কি তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো পিরিয়ডের সময় সহবাস করলে কি হয় তা সম্পর্কে। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে যৌনমিলন করার অনেক উপকার পাওয়া যায়। উপকারিতা সমূহ নিম্নরুপঃ
- ডোপামিন এবং অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরন হয়ে শরীরে সুখ দিয়ে থাকে।
- পিরিয়ডের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।
- জরায়ুতে রক্ত চলাচলের পরিমান বেড়ে যায়।
- পেল্ভিক পেশীর ব্যথা কমে যায়।
- পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে রক্তের আস্তরন দ্রুত বের হয়ে যায়। যার ফলে পিরিয়ডের সময় দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
- পিরিয়ড চলাকালীন সেক্স করলে যৌনমিলনে কোনো প্রকার ব্যথা লাগে না।
পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয়
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কি তা সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। এখন আমরা জানব পিরিয়ড যদি ১০ দিনের বেশি থাকে তবে সেক্ষেত্রে কি করা উচিত তা সম্পর্কে। কিন্তু তার আগে আমাদের জেনে রাখা উচিত পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি কি কি কারনে থাকে সে সম্পর্কে। চলুন জেনে নেই কারনগুলো সম্পর্কে।
- শরীরে হরমোনের তারতম্য দেখা দিলে।
- অনিয়মিত পিল খাওয়ার কারনে।
- শরীরের ওজন অতিরিক্ত বেড়ে গেলে।
- মানসিক চাপে থাকলে।
- জরায়ুতে টিউমার থাকলে।
- জরায়ুতে ইনফেকশন থাকলে।
- বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারনে।
উপরোক্ত কারণগুলোর কারনে একজন মেয়ের ১০ দিনের বেশি সময় ধরে পিরিয়ড এর সমস্যা হয়ে থাকে। এই ধরনের সমস্যা হলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত এবং পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়া উচিত।
পিরিয়ডের সময় কি মিলন করা যায়
পূর্বে আমরা হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধকি আ সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানব পিরিয়ডের সময় মিলন করা যায় কি না তা সম্পর্কে। আমাদের দেশে অনেক মানুষ যৌনমিলন সম্পর্কে তেমন একটা জানেন না।
একজন মেয়ের ঋতুস্রাব চলাকালীন সময়ে যৌনমিলন করা যাবে কি না তা নিয়ে অনেকে কনফিউশন এ ভোগেন। তাই বেশিরভাগ মানুষ পিরিয়ডের সময় যৌনমিলন করা থেকে বিরত থাকেন। কিন্তু চিকিৎসকের ভাষ্যমতে, পিরিয়ডের সময় যৌনমিলন করলে তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। এই সময়ে যৌনমিলন করলে অনেক বেশি সুখ পাওয়া যায়।
পিরিয়ডের কতদিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে হয়
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কি তা সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। এখন আমরা জানব পিরিয়ড শেষ হবার কতদিন পর প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হয় তা সম্পর্কে। নারীর পিরিয়ড
শেষ হবার ১ সপ্তাহ পর এবং পিরিয়ড শুরু হবার ১ সপ্তাহ আগে এই সময়টুকু বাদে বাকি সময় হলো গর্ভধারণের সবথেকে উত্তম সময়।
কারন এই সময়ে একজন নারীর দেহ সবথেকে বেশি উর্বর থাকে। আর প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হয় সহবাস করার ২১ দিন পর বা পিরিয়ড এর তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত।
পিরিয়ডের সময় কি খাওয়া উচিত
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কাজ সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। এখন আমরা জানব পিরিয়ডের সময় কি খাবার খাওয়া উচিত তা সম্পর্কে। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে অনেক বেশি পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। কারন এই সময়ে শরীরে অনেক বেশি পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এজন্য মেয়েদের যেসব খাবার এই সময়ে খাওয়া উচিত তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- মাছ
- মাংস
- কলিজা
- ডিম
- কচুর শাক
- পুইয়ের শাক
- ডাটা শাক
- আমড়া
- খেজুর
- তরমুজ
- আপেল
- শসা ইত্যাদি।
পিরিয়ডের সময় পেটে ব্যাথা হলে করণীয়
পূর্বে আমরা হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ কাজ সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানব পিরিয়ড এর সময় পেটে ব্যথা হলে তা দূর করার ক্ষেত্রে কি করা উচিত তা সম্পর্কে। করনীয় কাজগুলো নিম্নরুপঃ
- গরম পানির সেক দেওয়া
- আদার রস সেবন করা
- পেপের তরকারি অথবা পেপে খাওয়া
- ল্যভেন্ডার তেল ব্যবহার করা
- এলোভেরা ব্যবহার করা
- প্রচুর পানি পান করা
- ব্যায়াম করা
পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ
পিরিয়ড হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক বিষয়। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারীর একটি নিদিষ্ট বয়স পর্যন্ত পিরিয়ড হয়ে থাকে। অনেকে এটাকে মাসিক নামেও চিনে থাকে। প্রত্যেক মাসের একটি নিদিষ্ট সময়ে এটি হয় বলে এটাকে মাসিক বলা হয়। কিন্তু অনেক সময় মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়। পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেলে সবাই চিন্তাই পড়ে যায়। কারণ পিরিয়ড বন্ধ হওয়া প্রেগ্নেন্সির লক্ষণ তাই সবাই পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ খুঁজে।
- Primolut N
- Norethisterone
- Evastat 500 Mg
- Norisk
আপনি যদি পিরিয়ড না হওয়ার সমস্যাই ভুগেন তাহলে ডাক্তার আপনাকে Primolut N (প্রাইমোলাট এন) নামক ঔষধ দিতে পারে। এই ওষুধটি আপনার পিরিয়ডকে সঠিক সময়ে আনবে অথবা সময়ের আগেও আনতে পারে। তাই পিরিয়ড চালু করার জন্য এই ওষুধটি অনেক ব্যবহিত হয়ে থাকে। আরও একটি ওষুধ হচ্ছে Norethisterone। এটিও আপনার মাসিকচক্র বা পিরিয়ড হতে সাহায্য করবে।
উপরিক্ত ঔষধগুলো পিরিয়ড হতে সাহায্য করে কিন্তু এগুলোর অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই এগুলো ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে সমস্যা এবং অন্যান্য রোগের কথা শেয়ার করে নিতে হবে। আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ তা সম্পর্কে বিস্তারিত।
লেখকের মন্তব্য
আজকের পোস্ট থেকে আমরা হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ - পিরিয়ড হওয়ার ঔষধ, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়, পিরিয়ডের সময় সহবাস করলে কি হয়, পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে করনীয়, পিরিয়ডের সময় কি খাওয়া উচিত ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানলাম।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। এই ধরনের পোস্ট নিয়মিত পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং নিয়মিত আপডেট থাকুন। যারা উপরিক্ত সমস্যায় ভুগছে তাদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের জানার সুযোগ করে দিন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url