মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান করুন ঘরোয়া উপায়ে

দৈনন্দিন জীবনের কাজের চাপে বা অন্যান্য কোন কারণে আমাদের অনেক হাঁটাচলা করতে হয়। এইভাবে অতিরিক্ত হাঁটার কারণে পায়ে অনেক চাপ পড়ে এবং পায়ের শিরা ফুলে যায়। আমাদের মাঝে অনেকই আছে যাদের এই সমস্যা হয়েছে কিন্তু কি করবেন কিছু বুজতে পারছেন না আজকের পোস্টটি তাদের জন্য কারণ আজ আমরা জানবো মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান। তাই এই সমস্যা সমাধানে সম্পূর্ণ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 
 পায়ের শিরা ফুলে যাওয়াকে আমরা চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় ভেরিকোস ভেইন বলে থাকে। এটি একটি শিরাজনিত সমস্যা। অতিরিক্ত হাঁটাচলার কারণে এই সমস্যা হতে পারে। আপনি যদি উক্ত সমস্যায় ভুগেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য।

ভেরিকোস ভেইন কি ?

ভেরিকোস ভেইন হচ্ছে আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশের শিরার অস্বাভাবিক ফুলে ওঠা কিংবা অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়া। ভেরিকোস সাধারণত পা, হাত, কোমর ও অণ্ডকোষে হতে পারে। অতিরিক্ত কাজের চাপ আমাদের শরীরের হাত, পা, কোমর ইত্যাদি জায়গায় পড়ে তার মধ্যে পায়ে সবচেয়ে বেশি চাপ পড়ে। সেজন্য ভেরিকোস সমস্যা পায়ে বেশি দেখা যায়। ভেরিকোস সমস্যা হলে নানা রকম সমস্যা হয়। 

শিরা হচ্ছে আমাদের শরীরের সব ধরনের রক্ত হৃদপিন্ড নিয়ে আসা যাওয়ার কাজ করে। যখন এই কাজে বাধা সৃষ্টি হয় তখন রক্তনালীগুলো এবং শিরাগুলো ফুলে ওঠে। এই সেরা গুলো ফুলে উঠাকে আমরা ভেরিকোস ভেইন বলে থাকি। শরীরের যে কোন স্থানে এই সমস্যাটি হতে পারে তবে বিশেষ করে পা এবং উরুতে সমস্যাটি বেশি হয়। 

পায়ে এই সমস্যাটি বেশি হওয়ার প্রধান কারণ পা হৃদপিণ্ড থেকে অনেক দূরে থাকে যার কারণে মধ্যাকর্ষণ এর বিপরীত রক্ত প্রবাহিত হতে অতিরিক্ত চেষ্টা চালাতে হয়। শরীরের অন্যান্য অংশের চেয়ে তাই পায়ে রক্ত স্থির বেশি হয়ে থাকে। তাই অধিকাংশ ব্যক্তির পায়ে ভেরিকোস সমস্যাটি বেশি দেখা দেয়। আজ আমরা জানবো মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান।

ভেরিকোস ভেইনের শারিরীক লক্ষ্মণ

কিভাবে বুঝবেন আপনি ভেরিকোস ভেইনে আক্রান্ত কিনা? ভেরিকোস ভেইনে আক্রান্ত হলে নিম্নোক্ত কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে যেমনঃ

  • পায়ে ব্যথা।
  • পা ফোলা।
  • মাংসপেশিতে খিচুনি।
  • মাংসপিতে টান লাগা।
  • অতিরিক্ত যন্ত্রণা।
  • পায়ে মাকড়সার মত সবুজ শিরা পড়া।
  • ত্বকে চুলকানি ইত্যাদি।
আপনি যদি ভেরিকোস ভেইনে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে উপরিক্ত শারীরিক উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে। ভেরিকোস ভেইন হলে তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করা প্রয়োজন। আজকের পোস্টে আমরা জানব মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। 

১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান

ভেরিকোস ভেইন হলে নানারকম সমস্যা হতে পারে। তারমধ্যে অতিরিক্ত পা ব্যথা ও যন্ত্রণা করতে পারে। তাছাড়া উপরে আমরা জেনেছি ভেরিকোস ভেইনের কিছু উপসর্গ সম্পর্কে। এখন আমরা ভেরিকোস ভেইনের কিছু ঘরোয়া প্রাকৃতিক সমাধান সম্পর্কে।

ব্যায়াম
বেশি বেশি ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত চলাচল দ্রুত ঘটে থাকে। হৃদপিণ্ড থেকে পুরা শরীরে রক্ত দ্রুত চলাচল করানোর জন্য বেশি বেশি ব্যায়াম করা প্রয়োজন। আর রক্ত যত দ্রুত চলাচলে করবে ভেরিকোস ভেইন হওয়ার সম্ভাবনা তত কম হবে। তাই অলসভাবে দীর্ঘক্ষণ বসে না থেকে বেশি বেশি ব্যায়াম করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। 

ম্যাসাজ
যে জায়গায় ভেরিকোস ভেইন হয়েছে উক্ত জায়গা বেশি বেশি ম্যাসাজ করুন। আক্রান্ত স্থানটি যত সম্ভব উপরের দিকে উঠে রাখুন এতে রক্ত চলাচল বেশি বেশি ঘটবে। মাসাজ আপনার শরীরের রক্ত চলাচল সঠিক পথে প্ররাহিত করবে।

ডায়েট কন্ট্রোল
একটি অ্যামাইনো এসিড রয়েছে যা হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। উক্ত এসিডটি হলো হোমোসিস্টিন। তাই উক্ত এসিড জাতীয় খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া প্রয়োজন। সাধারণত ভিটামিন বি কমপ্লেক্সে উক্ত অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায়। তাছাড়া ফলিক এসিড, ফলিক এসিড, কলা, ডিম, অ্যাভোকার্ডো, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদিতে হোমোসিস্টিন পাওয়া যায়। এই অ্যামাইনো অ্যাসিড হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

রসুন
রসুন মসলা ব্যতীত নানা রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তাই ৩/৪ রসুনর রস অলিভ অয়েল এর সাথে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে দিনে দুই থেকে তিনবার লাগান এতে রক্ত চলাচল বাড়বে।

অ্যাপল সাইডার ভিনেগার
ভিনেগার রক্ত চলাচলের উন্নতি ঘটায় তাই ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধানে আক্রান্ত স্থানে অ্যাপল সাইডার ভিনেগার লাগাতে পারেন অথবা পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।

অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল রক্ত চলাচলে সাহায্য করে এবং শিরার প্রসারণ ঘটাতে পারে। তাই অলিভ অয়েলকে সামান্য গরম করে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে পারেন এতে দ্রুত উপশম মিলবে।

প্রিয় পাঠক আমরা ইতিমধ্যেই ভেরিকস সমস্যা সমাধানে কিছু প্রাকৃতিক উপায় এবং ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে গেছি। আজকের প্রশ্নের আমাদের আলোচনার বিষয় হচ্ছে মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান ঘরোয়া উপায়।

অপারেশন ছাড়া কি ভেরিকোস ভেইন ভালো হয় ?

অনেকেই প্রশ্ন করতে পারে অপারেশন ছাড়া কি ভেরিকোস ভেইন ভালো হয় না? জি, অবশ্যই। আপনি চাইলে কোন অপারেশন ছাড়া এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। ভেরিকোস ভেইন এর চিকিৎসার জন্য আপনাকে কোন সার্জারি করার প্রয়োজন পরবেনা। বর্তমানে কোন কাটাছেঁড়া ও বিনা রক্তপাতে এই সমস্যার চিকিৎসা প্রদান করা হয়। চিকিৎসকগণ বর্তমানে একটি বিশেষ আঠা আক্রান্ত সেরা গুলির মধ্যে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করায়। 

কিছুদিনের মধ্যেই সেই গুলো গাড়ো চিহ্ন ত্বকের উপর থেকে মিলে যায়। তাছাড়াও আমরা উপরে প্রাকৃতিক কিছু ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে পর্যালোচনা করেছি। আপনি উপরিক্ত ঘরোয়া টিপসগুলো ব্যবহার করে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান করতে পারবেন মাত্র ১০ দিনে। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানলাম মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।

ভেরিকোস ভেইন অপারেশন করলে কতদিন লাগে ?

উপরিক্ত চিকিৎসা ছাড়াও কেউ যদি ভেরিকোস ভেইন সমস্যার জন্য অপারেশন করতে চাই তাহলে নির্দ্বিদায় অপারেশন করতে পারে। ভেরিকোস ভেইনের অপারেশন সাধারণত অনেক প্রকার হয়ে থাকে। এদের মধ্যে একটি হচ্ছে অস্ত্র পাচার করে সার্জারি ( এন্ডোস্কোপিক সার্জারি) আরও  একটি হচ্ছে ইনজেকশনের মাধ্যমে তরল আঠা জাতীয় ঔষধ প্রবেশ করানো। সাধারণত সার্জারি করলে আপনার অপারেশন করতে অনেকদিন পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। 

এক্ষেত্রে অপারেশন পরবর্তী ৪/৫ সপ্তাহ আপনার ক্ষত শুকাতে লাগতে পারে। অন্যদিকে ইনজেকশনের মাধ্যমে ভেরিকোস ভেইনের চিকিৎসায় ২/৪ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। ইনজেকশন এর মাধ্যমে যে চিকিৎসা দেয়া হয় তাকে স্কলেরোথেরাপি বলা হয়। তাছাড়া আরো একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে সেটি হচ্ছে রক্তসঞ্চালনকারী মোজার ব্যবহার করা। এইসব চিকিৎসা একটু সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে। আপনার ক্ষত এবং সমস্যার উপর নির্ভর করবে সুস্থ হতে আপনার কতদিন সময় লাগতে পারে। এখন আমরা জানবো মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান। 

ভেরিকোস ভেইনের ঔষধ কোনটি?

ভেরিকোস ভেইনের চিকিৎসায় তেমন কোন কার্যকারী ঔষধ ব্যবহৃত হয়না। ভেরিকোস ভেইনের চিকিৎসা পদ্ধতি ৪ প্রকার। যেমনঃ

  • রক্ত সঞ্চালনকারী মোজা।
  • স্কলেরোথেরাপি।
  • EVI ( লেজার রশ্মির থেরাপি।
  • এন্ডোস্কোপিক সার্জারি।
উপরোক্ত চিকিৎসা পদ্ধতি ছাড়াও আপনি চাইলে ভেরিকোস ভেইনের সমস্যায় অন্যান্য ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন ফোলাকমানোর জন্য এবং অতিরিক্ত ব্যথার জন্য ওষুধ খেতে পারেন। তবে ভেরিকোস ভেইনের জন্য আলাদা কোন ঔষধ নেই। প্রিয় পাঠক আমরা আজকের পোস্ট থেকে মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান উপায় জেনেছি।

ভেরিকোস ভেইন ব্যাথা কমানোর উপায়

মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান সম্পর্কে জানুন। ভেরিকোস ভেইনের ব্যথা কমানোর জন্য আপনি আক্রান্ত স্থানে গরম পানির সেক দিতে পারেন। অথবা অলিভ অয়েল কিংবা যেকোনো মাসাজ অয়েল দ্বারা ম্যাসাজ করতে পারেন। মাসাজ করার ফলে আপনার আক্রান্ত স্থানে জমাট বাধা রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে এবং ব্যথা উপশম হবে। তবে ভেরিকোসের ব্যথা কমানোর জন্য রক্ত সঞ্চালনকারী মজা দ্বারা এক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি দেয়া হয়। এই চিকিৎসা পদ্ধতি মোজার সাহায্য কম্প্রেশন থেরাপি দেওয়া হয়। মজা গুলো রক্তের প্রবাহকে স্থির রাখতে সাহায্য করে এবং রক্তকে উপরের দিকে পাম্প করতে সাহায্য করে।

ভেরিকোস ভেইন ম্যাসাজ করা ভালো না খারাপ ?

ভেরিকোস ভেইনের জন্য ম্যাসাজ করা অনেক সহজ এবং সাশ্রয়ী একটি উপায়। মাসাজ করার মাধ্যমে আক্রান্ত স্থান রক্ত সঞ্চালনের উপযোগী হতে পারে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানের ব্যথা এবং ফোলা কমে যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত মাসাজ আক্রান্ত স্থানের ক্ষতিও করতে পারে তাই ম্যাসাজ করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। আমরা আজকের পোস্ট থেকে মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান উপায় জেনেছি।

ভেরিকোস শিরার জন্য কোন ব্যায়াম প্রয়োজন ?

ভেরিকোস ভেইনের প্রধান চিকিৎসা হলো ব্যায়াম। পূর্ব থেকেই বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করলে এই সমস্যা হবে না। কারণ ব্যায়াম করলে প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সাথে হৃদপিন্ডের রক্ত চলাচল দ্রুত হয় যার জন্য এই সমস্যা হওয়ার কোন চান্স থাকে না। তবে ভেরিকোস ভেইন হলে নিমোক্ত কিছু ব্যায়াম করা প্রয়োজন। যেমনঃ

  • দ্রুত হাঁটা
  • পা ওপরে তোলা নামা
  • এয়ার সাইকেল করা
  • পায়ের পাতা নড়াচড়া করা
  • কাফ মাসল স্ট্রেচিং করা
প্রতিদিন উপরিক্ত ব্যায়াম করলে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা প্রতিকার করা সম্ভব। তাই সুস্থ থাকতে নিয়মিত এই ব্যায়ামগুলো করার অভ্যাস করুন। 

ভেরিকোস ভেইন প্রতিকার করুন ঘরোয়া উপায়ে

আমরা ইতিমধ্যেই ভেরিকোস ভেইন সম্পর্কিত নানারকম তথ্য জেনেছি। ভেরিকোস ভেইন তেমন কোন জটিল সমস্যা নয় আবার অনেক জটিল সমস্যা। কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন করলে ঘরোয়া উপায়ে এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। আমরা জানি কোন কিছু প্রতিরোধের চেয়ে প্রতিকারই সেরা তাই ভেরিকোস ভেইন প্রতিকারে কিছু ঘরোয়া উপায় নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন। হাঁটাচলা করলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এতে ভেরিকোস ভেইন হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
  • স্বাস্থ্য সচেতন হন। শরীরের ওজন ঠিক রাখুন।
  • খাদ্য সচেতন হন। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান। যে খাবারগুলো হৃদ যন্ত্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে সেগুলো খাদ্য তালিকা রাখুন।
  • উঁচু উঁচু জুতা বা হিল ব্যবহার করবেন না। নিচু জুতা পড়লে কাপ মাসলের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় যেগুলো শিরার জন্য খুবই উপকারী।
  • দীর্ঘক্ষণ এক ভাবে বসে না থেকে বা দাঁড়িয়ে না থেকে অবস্থার পরিবর্তন করুন এতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে।
  • শরীর সবসময় ভাজনা করে সোজা রাখার চেষ্টা করুন এতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে।
  • ডায়েট কন্ট্রোল করুন। একটু সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেন।
আমরা ইতিমধ্যেই ভেরিকোস ভেইন সম্পর্কিত নানারকম তথ্য সম্পর্কে এখন আমরা আমাদের ঘরে বসেই এই সমস্যার প্রতিরোধ করতে পারবো। আমাদের আজকের প্রশ্নের মূল বিষয় ছিল মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান করুন ঘরোয়া উপায়ে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

মন্তব্য

সব মিলিয়ে বলা যায়, ভেরিকোস ভেইন একটি সাধারণ সমস্যা আবার কোন কোন ক্ষেত্রে জটিল আকার ধারণ করতে পারে তাই আমাদের উচিত ভেরিকস ভেইন থেকে বাঁচতে উপরোক্ত ঘরোয়া উপায় গুলো এবং ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করা। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জেনেছি ভেরিকোস ভেইন কি, শারীরিক লক্ষণ, মাত্র ১০ দিনে ভেরিকোস ভেইন সমস্যা সমাধান প্রাকৃতিক সমাধান, ভেরিকোস ভেইনের ব্যায়াম ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে। আপনি যদি পোস্টটি ভাল ভাবে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই উক্ত বিষয় সম্পর্কে জেনে গেছেন।

সর্বশেষ পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে একটি লাইক ও ফলো দিয়ে পেজের পাশেই থাকবেন। নিয়মিত এই ধরনের সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জানতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমরা আপনাদের জন্য প্রয়োজনের সব তথ্য সরবরাহ করে থাকি। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে যারা এই সমস্যায় ভুগছে তাদের উক্ত সমস্যা সমাধানের উপায় জানতে সাহায্য করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url