বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ কোনটি | ফ্রিজের মূল্য তালিকা দেখে নিন
ফ্রিজ আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। ফ্রিজ কিনার পূর্বে আমাদের অবশ্যই ভালো খারাপ, দর দাম ইত্যাদি তুলনা করে নিতে হবে এবং ফ্রিজ সম্পর্কে জানতে হবে। যেকোনো পণ্য কিনার আগে আপনি যদি সে পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন তাহলে পণ্যটি কিনতে আপনার কেমন সুবিধা হবে ? অবশ্যই অনেক সুবিধা হবে। আজকের পোস্টে আমরা আপনাদের সেরকম একটি পণ্য সম্পর্কে ভালো খারাপ দিক এবং দাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি একটি ভালো মানের ফ্রিজ যাচাই করে নিতে চান তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। তাই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
একটি ফ্রিজ কিনার পূর্বে আপনাকে কয়েকটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। আপনার বাজেট অনুযায়ী কোন ফ্রিজটি আপনার জন্য সেরা হবে সেটা যাচাই করতে আমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের পোস্টের আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ কোনটি।
ভূমিকা
দৈনন্দিন জীবনে ফ্রিজ একটি প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট। ফ্রিজ ছাড়া বর্তমানে সংসার জীবন চিন্তা করা যায়না। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক ব্র্যান্ডের ফ্রিজ রয়েছে। তাদের মধ্যে কোন ফ্রিজ ভালো কোনটি খারাপ আমরা জানিনা। তাই আজকের পোস্টে আমরা বাংলাদেশের কিছু কিছু নামকরা ব্র্যান্ডের ফ্রিজের ভালো খারাপ গুনাগুণ এবং দাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি একটি ভালো মানের ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। তাই ভালো খারাপ বিচার বিবেচনা করার জন্য সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
ভালো ফ্রিজ চিনার উপায়
টাকা দিয়ে কেউ কি খারাপ জিনিস কিনতে চাই। সবাই চাই টাকা দিয়ে সেরাটাই কিনতে। আর সেরা ফ্রিজ কিনতে হলে আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিজের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে হবে। ভালো ফ্রিজের কিছু কিছু গুণ থাকে। প্রথমত ভালো ফ্রিজের দাম একটু বেশি হয় অন্যান্য ফ্রীজ থেকে। ভালো ফ্রিজের কনডেন্সার যেন কপার কনডেন্সার যুক্ত হয় । কপার কনডেন্সার যুক্ত ফ্রিজ অনেক টেকসই হয় এবং এটি অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হয়।
কনডেন্সার যুক্ত ফ্রিজের কম্প্রেসরের সাথে তামার তৈরি কুলিং সিস্টেম লাগানো থাকে যার কারণে ফ্রিজের কম্প্রেসার ঠাণ্ডা থাকে এগুলো ভালো ফ্রিজের বৈশিষ্ট্য । ভালো ফ্রিজ একটি নিদিষ্ট ব্র্যান্ডের হয়ে থাকে। আপনাকে প্রথমে দেখতে হবে যে দাম অনুযায়ী পণ্যটি অর্থাৎ ফ্রিজটিতে কি কি সুযোগ সুবিধা থাকছে। ভালো ফ্রিজের মেয়াদ থাকে অনেক বেশিদিন অর্থাৎ গ্যরেনটি কিংবা ওয়ারেন্টি কত দিনের।
বিদ্যুৎ না থাকলেও কতক্ষণ অনায়াসে খাবার ভালো থাকে বা খাবার রাখা যায়। ফ্রিজটি ফ্রস্ট নাকি নন ফ্রস্ট। নন ফ্রস্ট যুক্ত ফ্রিজের বিদ্যুৎ খরচ সবচেয়ে বেশি এবং ফ্রস্ট যুক্ত ফ্রিজের বিদ্যুৎ অনেক সাশ্রয়ী । এগুলো বিষয় দেখে বোঝা যায় যে ফ্রিজটি ভালো নাকি খারাপ।
ফ্রিজ ভালো রাখার উপায়
আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা ফ্রিজ পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে জানে না। ফ্রিজ ভালো রাখার কিছু কিছু উপায় আছে যেমনঃ
- প্রথমে ফ্রিজের বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ করে দিতে হবে।
- দিয়ে সব জিনিস বের করে কিছুক্ষণ দরজা খুলা রাখলে বরফগুলো গলে পড়ে যাবে।
- ফ্রিজের ডয়ার এবং তাক ভালো করে খুলে সাবধানে রাখতে হবে।
- জীবাণুনাশক স্প্রে নিতে হবে।
- ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে যেন ভিতরে কোন দুর্গন্ধ না থাকে।
- প্রয়োজনে লেবুর রস দিয়ে মুছতে হবে তাহলে দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।
- সপ্তাহে অন্তত ১ দিন ফ্রিজ পরিষ্কার করতে হবে।
- বেশিক্ষণ দরজা খোলা রাখলে ফ্রিজের গ্যাস বের হয়ে যাই তাই কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে দরজা বন্ধ করুন।
- ফ্রিজ ঠাণ্ডা হয়ে গেলে কিছুক্ষণ বন্ধ করে আবার চালু করুন।
- খাবার রাখার সময় একটু ফাঁকা করে রাখতে হয় যেমন বাতাস চলাচল করতে পারে।
- খালি না রেখে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার রাখুন তাহলে ফ্রিজ ভালো থাকবে।
- ফ্রিজ সবসময় একটি নিদিষ্ট পাওয়ার দিয়ে রাখতে হয়।
- সমান্তরাল জায়গায় রাখতে হয়।
উপরিক্ত কাজগুলো করলে একটি ফ্রিজ ভালো রাখা যায়। আজকের পোস্টে আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ কোনটি সে বিষয়ে জানবো।
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ কোনটি ?
বাংলাদেশে অনেক ব্র্যান্ডের ফ্রিজ আছে কিন্তু সব ব্র্যান্ডের ফ্রিজ কি ভালো, অবশ্যই না। এতক্ষণ আমরা ভালো ফ্রিজ চিনার উপায় এবং ফ্রিজ ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে জেনেছি। আজকের পোস্টে আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রীজ কোনটি সে সম্পর্কে জেনেছি। আপনি যদি একটি ভালো মানের ফ্রিজ কিনতে চান তাহলে আপনাকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ সম্পর্কে জানতে হবে। একটি ফ্রিজ কিনার পূর্বে আপনার মাথায় আসবে যে কোন ফ্রিজটা ভালো হবে এবং কোন ফ্রিজটা খারাপ হবে।
ভালো খারাপ যাচাই করতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। তাহলে আপনি নিজেই একটি ভালো মানের ফ্রিজ কিনতে সক্ষম হবেন। এখন আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো মানের ফ্রিজ কোনটি সে সম্পর্কে জানবো।
- হিটাচি ফ্রিজ
- স্যামসাং২৩৪
- স্যামসাং২৫৩
- স্যামসাং৩২৪
- এলজি বাটারফ্লাই ফ্রিজ
- সিঙ্গার ফ্রিজ
- ভিশন ফ্রিজ
- ওয়ালটন ফ্রিজ
- ইকো প্লাস
- কনিকা ফ্রিজ
ওপরে বাংলাদেশের সেরা ১০টি ফ্রিজের তালিকা দেওয়া হল। তালিকাটি প্রতিটি ফ্রিজের ভালো দিক এবং বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে সিরিয়াল করা হয়েছে। দাম এবং মানের তুলনা করলে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ হচ্ছে হিটাচি ফ্রিজ। হিটাচি ফ্রিজের মানটা যেমন ভালো দামটাও ঠিক তেমনই চওড়া। ভালো জিনিসের দাম একটু বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক।
আর ফ্রিজ ক্রয় করার সময়ে অবশ্যই আপডেট অর্থাৎ সাম্প্রতিক আসা ফ্রিজগুলো নির্বাচন করতে হবে। সাম্প্রতিক আসা ফ্রিজ গুলোতে নতুন অনেক ফিচার সংযুক্ত করা হয় এবং ভুলগুলো সংশোধন করা হয়। এখন তাহলে আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ কোনটি সে সম্পর্কে জানলাম।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ফ্রিজ কোনটি ?
ফ্রীজ কিনার পূর্বে প্রথম আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে কোন ফ্রিজ বিদ্যুৎ কম খায়। বর্তমান সময়ে ভালো ফ্রীজের একটি গুণ হচ্ছে ভালো ফ্রীজ গুলো অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হয়ে থাকে। উক্ত ফ্রিজগুলো বেশি বিদ্যুৎ ফুরায় না এবং অধিক সময় বিদ্যুৎ না থাকলেও খাবারের কোন ক্ষতি হয়না। ফ্রীজ কিনার পূর্বে আমাদের এই বিষয়ে অবশ্যই ক্লিয়ার হতে হবে না হলে ফ্রীজ নিয়ে লাভ করতে পারবেন না।
কিছু কিছু ফ্রীজ আছে যেগুলো বিদ্যুৎ যাওয়ার একটু পরই খাবার ভালো রাখতে পারেনা। সাধারণত নন ফ্রস্টযুক্ত ফ্রীজের বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে। এই সকল ফ্রীজের বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেশি এবং কয়েক ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকলে খাবার খাওয়ার অযোগ্য হয়ে যায়। তাই আমাদের এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে। আবার ফ্রস্টযুক্ত ফ্রীজের বিদ্যুৎ খরচ তুলনামুলকভাবে অনেক কম। অর্থাৎ ফ্রস্টযুক্ত ফ্রীজের বিদ্যুৎ খরচ কম থাকার কারণে খাবারের মান সঠিক রাখে।
বিদ্যুৎ না থাকলেও অনায়াসে কয়েক ঘণ্টা খাবারের গুণগতমান সঠিক রাখে। তাই বিদ্যুৎ খরচ কমানোর জন্য এবং দেশের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী করার জন্য আমাদের অবশ্যই নন ফ্রস্টযুক্ত ফ্রীজ ক্রয় না করে ফ্রস্টযুক্ত ফ্রিজ ক্রয় করতে হবে। আজকের পোস্টে আমরা কোন ফ্রীজ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী সে বিষয় সম্পর্কে এবং বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব]ভাল মানের ফ্রীজ কোনটি সে সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা অনায়াসে আমাদের জন্য একটি ভালো মানের ফ্রীজ বাছাই করে কিনতে পারবো।
বাংলাদেশে কত ধরণের ফ্রীজ রয়েছে ?
বাংলাদেশে অনেক ধরণের ফ্রীজ রয়েছে। তবে ধরন অনুযায়ী ফ্রিজ দুই প্রকার। যেমনঃ
১। ফ্রস্ট ফ্রীজ
২। নন ফ্রস্ট ফ্রীজ
ফ্রস্ট ফ্রীজঃ ফ্রস্ট ফ্রীজের সবচেয়ে ভালো গুণ হচ্ছে এই ফ্রীজে দ্রুত বরফ জমে যায় যার কারণে খাবার অনেক ভালো থাকে। ফ্রস্ট ফ্রীজে খাবার নষ্ট হয় না এবং এই ফ্রীজের বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলক অনেক কম। ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকলেও বরফ জমে থাকার কারণে খাবারের কোন সমস্যা হয়না। ফ্রস্ট ফ্রীজের ডীপে অনেক খাবার ভালো থাকে কারণ ডীপ খুবই দ্রুত ঠাণ্ডা হয়ে বরফ জমে যায়।
নন ফ্রস্ট ফ্রীজঃ এই ধরণের ফ্রীজে তেমন বরফ জমে না এবং দ্রুত ঠাণ্ডা হয়না। তবে যেকোনো ধরণের খাবার অনায়াসে রাখা যায়। এই ধরণের ফ্রীজের কম্প্রেসার সব সময় চালু রাখতে হয় যার জন্য নন ফ্রস্ট ফ্রীজের বিদ্যুৎ তুলনামূলক একটু বেশি লাগে।
ফ্রীজ সর্বোচ্চ কত লিটার হয় ?
ফ্রীজের পরিমাণ সাধারণত লিটারে পরিমাপ করা হয়। অনেক মানুষ আছে জারাআ সেফটির হিসেব করে কিন্তু বর্তমানে সেফটির হিসেব আর চলেনা। লিটার হিসেব করা হয় জ উক্ত ফ্রীজের ভিতরে কতটুকু জায়গা আছে। কত লিটার পানি বা বরফ ধরবে। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ফ্রীজ হচ্ছে ৬০০ লিটার। তবে বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি প্রতিযোগিতা করার জন্য আরও বড় বড় মাপের ফ্রীজ তৈরি করছে যেমন ওয়ালটন কোম্পানি ৬১৯ লিটারের ফ্রীজ বাজারে ছাড়ছে। তবে এখন পর্যন্ত এটি সব থেকে বড় ফ্রীজ। আজকের পোস্টে আমরা জানলাম, বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রীজ কোনটি সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
ফ্রীজ কেনার আগে যা জানা জরুরী
ফ্রিজ কিনার আগে আপনাকে কয়েকটি বিষয়ে জেনে নিতে হবে তাহলে ফ্রীজ কিনতে এবং আপনার বাজেটে সবচেয়ে ভালো ফ্রীজ কোনটি সেটি বাছাই করতে সুবিধা হবে।
- প্রথমত আপনার বাজেট কত টাকা সে বিষয়ে জানা জরুরী।
- উক্ত বাজেটে কতজন ব্যক্তির পরিবারের জন্য ফ্রীজ কিনবেন।
- ফ্রস্টযুক্ত ফ্রীজ নিবেন নাকি নন ফ্রস্টযুক্ত।
- কোন ব্র্যান্ডের ফ্রীজ কিনবেন।
- কত লিটার ফ্রীজ কিনবেন।
- কম্প্রেসার কেমন বিদ্যুৎ টানে।
- কনডেন্সার কিসের তৈরি ( কপার হলে কিনবেন )।
- ন্যানা হেলথক্যোর টেকনোলজির ফ্রিজ কি না।
- কোন ফ্রীজ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী।
- কোন ফ্রীজের ওয়ারেন্টি কত দিনের।
- ফ্রীজের ডিজাইন কেমন নিবেন।
- ডীপ ওপরে নাকি নিচে নিবেন।
- দরজা খোলার দিক কোন দিক হবে।
ফ্রীজ কিনার পূর্বে উপরিক্ত কয়েকটি বিষয়ে জেনে নেওয়া ভালো।
ভিশন সবচেয়ে ছোট ফ্রীজের দাম কত ?
ভিশন একটি জনপ্রিয় বাংলাদেশি ব্র্যান্ড। গ্রাহকের সুবিধার জন্য ভিশন কোম্পানি বড় থেকে অনেক ছোট ছোট ফ্রীজ বাজারে ছাড়ে। ভিশনের ছোট ফ্রীজ ১১,০০০ হাজার টাকা থেকে শুরু। কিছু কিছু মডেল এবং ডিজাইন অনুযায়ী দাম নিচে দেওয়া হলঃ
- Vision VF-1D2 (১.২ সেফটি ) - মূল্য ৳১১,০০০
- Vision VF-1D3 (১.৩ সেফটি ) - মূল্য ৳১২,০০০
- Vision VF-1D5 (১.৫ সেফটি ) - মূল্য ৳১৩,০০০
উপরিক্ত সবগুলো মিনি ফ্রীজ। এগুলো সিঙ্গেল পরিবারের জন্য যথেষ্ট।
ওয়ালটন সবচেয়ে ছোট ফ্রিজের দাম কত ?
ওয়ালটন বাংলাদেশের সেরা ব্র্যান্ড গুলোর মধ্যে একটি। ওয়ালটন প্রায় নানা রকম প্রোডাক্ট সেল করে তার মধ্যে ফ্রিজ অন্যতম। ছোট মাঝারী বড় নানা রকম ফ্রিজ রয়েছে। সবচেয়ে মিনি ফ্রিজের দাম হল ১০,০০০ টাকা। নিচে মডেল অনুযায়ী কিছু মিনি ফ্রিজের দাম দেওয়া হলঃ
- Walton WFD-1D2-G (১.২ সেফটি ) - মূল্য ৳১০,০০০
- Walton WFD-1D3-G (১.৩ সেফটি ) -মূল্য ৳১১,০০০
- Walton WFD-1D5-G (১.৫ সেফটি ) - মূল্য ৳১২,০০০
শেষকথা
অতঃপর প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে এতক্ষণ আপনিও একটি ভালো মানের ফ্রীজ ক্রয় করার জন্য তৈরি হয়েছেন। আজকের পোস্ট থেকে আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ফ্রিজ কোনটি সে সম্পর্কে জেনেছি। তার পাশাপাশি আমরা ভালো খারাপ ফ্রিজ কীভাবে চিনব, কীভাবে ফ্রীজ পরিষ্কার রাখব এবং ছোট বড় সেরা ফ্রীজ সম্পর্কে জানলাম।
পোস্টটি ভালো লেগে থাকে আমাদের পেজে ফলো দিয়ে রাখুন। নিয়মিত এইরকম প্রয়োজনীয় পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। যারা নতুন ফ্রিজ কিনতে চাচ্ছে তাদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের ভালো করে জানার সুযোগ করে দিন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url