মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস জেনে নিন



আপনি কি চুল নিয়ে চিন্তিত ? চুলের যত্ন নেওয়ার ঘরোয়া উপায় খুঁজছেন এবং চুলের জন্য হেয়ার প্যাক তৈরি করতে চাচ্ছেন ? তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। কেননা আজকের পোস্টে আমি আপনাদের এমন কিছু ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে আলোচনা করবো যেটা আপনার চুলের যাবতীয় সমস্যার সমাধান দিবে। আজকের পোস্টে আপনি মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস, হেয়ার প্যাক তৈরি এবং চুল পড়া বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় উপাদান সম্পর্কে জানবেন।
এই পোস্টটি যারা চুল নিয়ে নানারকম সমস্যাই ভুগে তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখনকার দিনে চুলের সমস্যা জটিল একটি সমস্যা। তাই চুলের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য আমরা আজকের আর্টিকেলে মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

ভূমিকা

চুল একটি অমূল্য সম্পদ। চুল মেয়েদের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ভালো চুল কার না পছন্দ হয়। কিন্তু আমরা চুলের সঠিক পরিচর্যা এবং যত্ন নিতে জানিনা যার কারণে চুলের নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। অনেকের চুল পড়ে যায়, উঠে যায়, ফেটে যায় আবার চুল অগোছালো খুকসি হয়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জানবো। 

আর চুলের যত্নে হেয়ার প্যাক তৈরি এবং চুলের বিভিন্ন ওষুধ, ভিটামিন সম্পর্কে জানবো। আজকের পোস্ট সম্পূর্ণ পড়লে আপনি চুলের যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। চুলের সমস্যা সমাধানের জন্য সম্পূর্ণ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে বুঝে পড়তে হবে। আজকের পোস্টের আমাদের আলোচনার বিষয় হচ্ছে মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস

অনেকেই চুলের যত্ন নিতে পার্লারে যাইতে চাইনা আজকের পোস্টটি তাদের জন্য। কারণ এখন আমরা এমন কিছু ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জানবো যা আপনার চুলের যত্নে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকবে। অল্প কিছু টাকা খরচ করে আপনি চাইলে ঘরে বসে আপনার চুলের যত্নে স্পেশাল কিছু প্যাক বানিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি চুল নিয়ে সমস্যাই ভুগেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। তাহলে চলুন মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জেনে নিই।

  • চুলের যত্নে প্রথমত নিয়মিত শ্যাম্পু করতে হবে। কারণ মেয়েদের চুল অনেক বড় বড় হয়ে থাকে। চুলের গোঁড়ায় নানারকম ময়লা, জীবাণু থাকে ওইগুলো চুলের গোঁড়ায় অনেক ক্ষতি করে। ফলে চুল উঠে যায়। তাই নিয়মিত একই শ্যাম্পু করতে হবে।
  • নারিকেল তেল প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চুলের যত্নে ঘরোয়া ভাবে নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন।
  • চুলের যত্নে চাইলে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন। কন্ডিশনার আপনার চুলের গোঁড়া শক্ত ও মজবুত করতে সাহায্য করে।
  • গোসল করার সময় মাথাই অর্থাৎ চুলে অবশ্যই পরিষ্কার পানি দিতে হবে কেননা অপরিস্কার পানিতে রোগ বালাই জীবাণু থাকে যা আপনার চুলকে ড্যামেজ করতে পারে।
  • চুলগুলো সবসময় পরিপাটি রাখতে হবে। পরিপাটি রাখতে চিরুনি দিয়ে বার বার চুল আঁচড়াতে হবে।
  • চুলের যত্নে স্বাস্থ্যকর খাবার খান। কারণ স্বাস্থ্যকর খাবার চুল মজবুত ও শক্ত করে তুলতে সাহায্য করে।
  • চুলে নিয়মিত এলোভেরা ব্যবহার করুন। বাড়ীতে যদি এলোভেরার গাছ থাকে তাহলে একটি পাতা নিয়ে খোসা আলাদা করে চামচ দিয়ে তরল অংশ আলাদা করে পেস্ট তৈরি করুন এবং চুলে লাগান। তাহলে দেখবেন চুলগুলো সুন্দর ফুরফুরা হয়ে যাবে।
  • প্রতিবার শ্যাম্পু করার পর পর চুলে একটু করে তেল দিন। এতে চুল মসৃণ থাকবে। 
  • গোসলের সময় কখনও গরম পানি মাথায় দিবেন না । অনেকেই আছে যারা গরম পানি দিয়ে গোসল করে এবং ঐ গরম পানিই চুলে দেয়। এতে চুলের অনেক ক্ষতি হয়। চুল গোঁড়া থেকে উঠে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে তাই গোসলে গরম পানি পরিহার করা উচিত।
  • চুলের যত্নে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খান কারণ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে আর ভিটামিন আমাদের চুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন সবজি খান।
  • চুলের যত্নে মাথায় লেবুর রস দিতে পারেন। লেবুর রস চুলের অনেক সমস্যার সমাধান দেয়। তাই কিসুদিন পর পর গোসলের পূর্বে চুলে লেবুর রস দিয়ে ঘসে তারপর গোসল করা উচিত।
  • চুলকে ঘন, মজবুত করতে চাইলে নিয়মিত গাছের কাঁচা মেহেদি দিতে পারেন। কাঁচা মেহেদি চুলের যত্নে অনেক ভূমিকা পালন করে।
  • মধু ও চুন একসাথে মিশিয়ে চুলে দিলে মাথার গরম বের হয়ে যায় এবং চুলগুলো সফট ও মসৃণ হই।
  • ঘরোয়া চুলের যত্নে আর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল মেথি। মেথি পিষে চুলে লাগাতে হয়। শুকিয়ে গেলে ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হয়। মেথি ব্যবহারে চুলগুলো নরম, কোমল এবং মসৃণ হয়। তাই চুলের যত্নে নিয়মিত মেথি ব্যবহার করতে পারেন।
  • পিয়াজের রস দিলে নাকি নতুন চুলও গজায়। তাই গোসলের পূর্বে পিয়াজের রস মাথায় দিতে পারেন। এতে আপনার চুল পড়া সমস্যার সমাধান দিবে।
  • ঘরোয়া ভাবে চুল সুন্দর করার আর একটি উপাদান হল আমলকী। আমলকীতে ভিটামিন সি থাকে যা চুলের জন্য খুবই উপকারী।
  • চুল কোমল এবং মসৃণ করতে চাইলে ডিম ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে ডিমে অনেক পুষ্টি উপাদান আছে যা চুলের জন্য উপকারী।
  • চুলের যত্নে টক দই ব্যবহার করতে পারেন। টক দই ব্যবহার করলে আপনার চুল সুন্দর হবে।
  • বর্তমানে বাজারে চুলে দেবার জন্য নানা রকম ভিটামিন পাওয়া যায় । এই রকম একটি ভিটামিন হল ই- ক্যাপ। এটা চুলের ভিটামিন যা আপনার চুলকে শক্ত ও মজবুত করে তুলবে।
  • ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান এবং ফলমূল বেশি বেশি খান। এতে চুল পড়া বন্ধ হবে এবং সিল্কি চুল হবে।

উপর থেকে আমরা মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস জেনে নিলাম। উক্ত ঘরোয়া টিপস মেনে চললে আসা করা যাই আপনি খুব নরম, কোমল সিল্কি চুলের অধিকারী হবেন।

মেয়েদের জন্য সবচেয়ে ভালো শ্যাম্পু কোনটি ?

সারাদিনের কাজের মধ্যে থেকে ধুলো, দূষণ ইত্যাদির জন্য আমাদের চুল রুক্ষ, খুকসি এবং অগোছালো হয়ে যায়। যার কারণে চুলের জন্য ভালো শ্যাম্পু ব্যবহার করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। কিন্তু প্রশ্ন হল কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করবো ? এইখানে বিভিন্ন সমস্যার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরণের শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে না হলে আপনার সমস্যার সমাধান হবেনা। এখন আমরা জানবো কোন সমস্যার জন্য কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। আজকের আমাদের পোস্টের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস।

  • রুক্ষ চুল - লাভ বিউটি অ্যান্ড প্ল্যানেট ন্যাচারাল আর্গান অয়েল অ্যান্ড ল্যাভেন্ডার অ্যান্টি-ফ্রিজ শ্যাম্পু।
  • খুসকি - ডাভ ড্যানড্রাফ ক্লিন অ্যান্ড ফ্রেশ শ্যাম্পু।
  • চুল ওঠার জন্য - টেসমে হেয়ার ফল ডিফেন্স শ্যাম্পু।
  • রং করা চুলে - ট্রেসমে প্রো প্রোটেক্ট সালফেট ফ্রি শ্যাম্পু।
  • চুল ক্ষতিগ্রস্থ হলে - ডাভ ইনটেন্স রিপেয়ার শ্যাম্পু ফর ড্যামেজড হেয়ার।
এইভাবে বিভিন্ন সমস্যার জন্য আপনি উপরিক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। এইগুলো বাদে আরও অনেক শ্যাম্পু রয়েছে মেয়েদের যেমন ডাব শ্যাম্পু, সানস্লিক, ক্লিয়ার ওমেন ইত্যাদি অনেক ভালো মানের শ্যাম্পু। এখন বিষয় হচ্ছে আপনাকে একটি নিদিষ্ট শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। নাহলে বিভিন্ন সময় বিভন্ন শ্যাম্পুর ব্যবহার আপনার চুল অ্যাডজাস্ট করতে না পারলে ক্ষতি হয়ে যাবে। সাধারণত প্রতিটি শ্যাম্পুর রাসায়নিক উপাদান এবং পিএইচ মানের ওপর নির্ভর করে তৈরি করা হয় তাই ব্যবহারের পূর্বে এই বিষয়ে যাচাই করে নিতে হই।

কতদিন পর পর চুলে শ্যাম্পু করতে হয় ?

শ্যাম্পু করতে পারলে চুলের জন্য ভালো হয় কিন্তু অতিরিক্ত শ্যাম্পু করলে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই আমাদের শ্যাম্পু করার সঠিক নিয়ম জানতে হবে। সাধারণত সপ্তাহে ৩ দিন শ্যাম্পু করা প্রয়োজন। তবে গ্রীষ্মকাল এবং অতিরিক্ত কাজের চাপে চুল রুক্ষ হয়ে গেলে সপ্তাহে ৪ দিন শ্যাম্পু করতে হয়। তবে কোন সমস্যা হলে কম বেশি করা যেতে পারে। তবে সম্ভব হলে প্রতিদিন নিদিষ্ট শ্যাম্পু করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আপনি একটি রুটিন করে নিতে পারে যে সপ্তাহে কোন কোন দিন শ্যাম্পু করবেন। তবে শ্যাম্পু করার পর চুলে অবশ্যই তেল দিতে হবে। আজকের পোস্ট থেকে আমরা মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জানলাম।

মেয়েদের চুলের জন্য কোন তেল সবচেয়ে ভালো ?

এতক্ষণ আমরা আমাদের চুলের কীভাবে যত্ন নিবো তা জেনে গেছি। এখন আমরা জানবো মেয়েদের চুলের জন্য কোন তেল সবচেয়ে ভালো কাজ করে। বর্তমান বাজারে মেয়েদের চুলের জন্য অনেক রকম তেল পাওয়া যায়। বিভিন্ন তেলের বিভিন্ন গুণ থাকে। কিন্তু কোন তেলে সবগুলো গুণ থাকে তা আমাদের জানতে হবে। তবে আমাদের জানা উচিত যে প্রাকৃতিক ফল দিয়ে যে সকল তেল তৈরি করা হয় সেগুলো বিশেষ গুণসম্পূর্ণ হয়ে থাকে। তার মধ্যে নারিকেল তেল অন্যতম। ভার্জিন কোকোনাট অয়েল চুলের জন্য খুবই ভাল একটি নারিকেল তেল। অন্যান্য তেলের পাশাপাশি সপ্তাহে ২/৩ দিন নারিকেল তেল দিলে চুল শক্ত ও মজবুত হয়।

দিনে কতবার চুল আঁচড়ানো উচিত ?

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা সব সময় চুলে চিরুনি দিয়েই থাকে কিন্তু এটা ঠিক না । দিনে আপনি সর্বচ্চ ২ বার চুল আঁচড়াতে পারবেন। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠবেন তখন আর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে। অনেকে গোসল করার পর চিরুনু দিয়ে চুল আঁচড়াই কিন্তু এটা ঠিক না। কারণ গোসল করার পর চুল ভেজা থাকে তখন আপনি চুল আঁচড়ালে চুল ঝরার সম্ভবনা বেশি থাকে। চুলের গোঁড়া তখন ভিজা এবং নরম থাকে ফলে সহজেই চুল গোঁড়া থেকে উঠে যাবে এবং ছিঁড়ে যাবে। তাহলে আমরা এখন বুজতে পারলাম যে দিনে আসলে কতবার চুল আঁচড়ানো উচিত। আজ আমরা শিখলাম মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস ।

চুল পড়া বন্ধে কোন ভিটামিন খেতে হবে ?

অনেকে প্রশ্ন করতে পারে যে, কোন ভিটামিন খেলে চুল পড়া বন্ধ হবে ? চুল ঝরা থেকে শুরু করে ভালো নরম, কোমল, সুস্থ চুলের জন্য ভিটামিন এ ভূমিকা পালন করে তবে চুলের জন্য মূল ভিটামিন হল ভিটামিন ই । তাই সুন্দর কোমল চুল পেতে হলে আপনাকে ভিটামিন ই বেশি বেশি খেতে হবে। আপনি চাইলে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি খেতে পারেন। আবার অনেকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলে ব্যবহার করে। তাই বলা যায় ভিটামিন ই চুল পড়া বন্ধ করে।

চুল লম্বা করার হেয়ার প্যাক

লম্বা চুল করা প্রতিটি মেয়ের কাছেই সপ্নের মত। লম্বা চুল পছন্দ করে না এই রকম মেয়ে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কীভাবে লম্বা চুল তৈরি করবে অনেকই জানেনা। এখন আমরা চুল লম্বা করার জন্য একটি হেয়ার প্যাক তৈরি করা শিখিয়ে দিব। প্যাকটি কিছু দিন ব্যবহার করলে আপনার চুল অনেক লম্বা হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আপনারা এলোভেরা জেলের একটি হেয়ার প্যাক তৈরি করতে পারেন। কারণ চুলের জন্য এলোভেরা জেলের গুরুত্ব অনেক। 

এলোভেরা জেলের হেয়ার প্যাক ব্যবহার করার পর আপনি চাইলে কলাকে ম্যাশ করে হেয়ার প্যাক হিসেবে চুলে ব্যবহার করতে পারেন। আজকের পোস্টে আমরা মেয়েদের চুলের যত্নে ২০টি ঘরোয়া টিপস জেনে নিলাম। এখন আমরা বিভিন্ন হেয়ার প্যাক তৈরি করা সম্পর্কে জানছি। চুলের ভালো ফলাফল পেতে আপনি মধু ও কলার হেয়ার প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার চুলগুলো কোমল ও নরম হবে। মধু ও কলার হেয়ার প্যাক চুলের জন্য খুবই উপকারী। 

এছাড়াও আপনি টক দই ও ডিম ব্যবহার করে একটি ভালো হেয়ার প্যাক তৈরি করতে পারেন। চুলের যত্নে ভিটামিন ই ও নারিকেল তেল দিয়ে একটি হেয়ার প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। আবার মেথি ও আপেল সিডার ভিনেগারের পাশাপাশি কাস্টর অয়েল ব্যবহার করে একটি মানসম্মত হেয়ার প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা চুলের অনেক সমস্যার সমাধান এবং চুলের যত্নে প্রায় ২০টি ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জেনেছি। উপরিক্ত টিপস গুলো মেনে চললে আপনি ও সুন্দর কোমল ঝকঝকে চুলের অধিকারী হতে পারবেন।

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে একটি লাইক দিয়ে পেজটি ফলো করবেন। আমরা প্রতিনিয়ত আপনাদের সমস্যাগুলো নিয়ে অনেক সমাধান নিয়ে পোস্ট লিখি তাই কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের সুন্দর চুল করার কাজে সাহায্য করুন। আর এই ধরণের আর্টিকেল পড়তে পেজটি ভিজিট করবেন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url